নিজস্ব প্রতিবেদন: দিল্লি-মেরঠ এক্সপ্রেসওয়ের প্রথম পর্যায়ের যাত্রাপথের সূচনার ঘণ্টাখানেক পরই বাঘপতে ইস্টার্ন ফেরিফেরাল এক্সপ্রেসেরওয়ের উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। এরপর জনসভায় 'সবকা সাথ, সবকা বিকাশ' স্মরণ করিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ''জাতি, ধর্ম ও আর্থিক অবস্থার ফারাক করে না পরিকাঠামো।'



COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

গান্ধী পরিবারের নাম না করে মোদী বলেন, যাঁরা শুধুমাত্র একটি পরিবারকেই পুজো করেন, তাঁরা গণতন্ত্রের পুজো কখনই করতে পারেন না। আদিবাসী ও  অন্ত্যজ শ্রেণির জন্য যা কিছু করা হয়েছে, সে সব নিয়েই কটাক্ষ করেছে কংগ্রেস ও তাঁর সহযোগীরা। উন্নয়নকে বাধাপ্রাপ্ত করেছে। একইসঙ্গে মেক ইন ইন্ডিয়ার সাফল্যের কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রীর দাবি, ''৪ বছর আগে দেশে মাত্র দুটি মোবাইল তৈরির কারখানা ছিল। এখন দেশজুড়ে রয়েছে ১২০টি মোবাইল ফোনের তৈরির কারখানা।''   



দিল্লি-মেরঠ জাতীয় সড়ক প্রথম পর্যায়ে নির্মাণ করা হয়েছে ৮.৩৬০ কিলোমিটার রাস্তা। ৩০ মাস নির্মাণের সময়সীমা রাখা হয়েছিল। কিন্তু তার আগে মাত্র ১৮ মাসের রেকর্ড সময়ে শেষ হয়েছে কাজ। এটাই দেশের প্রথম ১৪ লেনের জাতীয় সড়ক। নির্মাণ খরচ ৮৪১.৫০ কোটি টাকা। দূষণ নিয়ন্ত্রণে রয়েছে একাধিক ব্যবস্থা। রাস্তার দুধারে রয়েছে ২.৫ মিটার চওড়া সাইকেল ট্র্যাক ও সৌর আলো। যমুনা ব্রিজের উপরে সবুজের ছোঁয়া।


৬ লেনের ইস্টার্ন ফেরিফেরাল হাইওয়ে নির্মাণে খরচ পড়েছে ১১,০০০ কোটি টাকা। রেকর্ড পাঁচশো দিনে শেষ হয়েছে এই প্রকল্পের কাজ। এই রাস্তায় রয়েছে ৪টি বড় সেতু, ৪৬টি ছোট সেতু, ৩টি ফ্লাইওভার, ৭টি ইন্টারচেঞ্জ, ২২১টি আন্ডারপাস ও ৮টি ওভারব্রিজ। দিল্লির যানজট কমাতে সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে ২০০৬ সালে এই রাস্তার পরিকল্পনা করা হয়েছিল।  


আরও পড়ুন- দেশের জন্য নয়, দুর্নীতি থেকে বাঁচতে একজোট, বিরোধীদের নিশানা মোদীর