নিজস্ব প্রতিবেদন: হঠাত্ ঠিক করলেন করুণানিধিকে দেখতে যাবেন। দেখা করেও এলেন। গোটা ঘটনাকে নিছকই সৌজন্য বলে নরেন্দ্র মোদী যতই দাবি করুন না কেন, রাজনীতির কারবারিরা এতে অন্য গন্ধ পাচ্ছেন।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

সোমবার সাড়ে ১২টা নাগাদ হঠাত্ সফর সূচির বদল ঘটিয়ে ডিএমকের প্রবীণ নেতা এম করুণানিধির বাড়িতে পৌঁছন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। প্রধানমন্ত্রীকে আমন্ত্রণ জানান দলের কার্যনির্বাহীর প্রধান তথা করুণামিধি পুত্র এমকে স্টালিন এবং কন্যা কানিমোঝি। ৯৩ বছর বয়সী ডিএমকে-র  এই প্রবীণ নেতা দীর্ঘ রোগভোগ কাটিয়ে এ মাসে প্রকাশ্যে এসেছেন।


আরও পড়ুন- স্বামীর পরকীয়া প্রকাশ্যে আসতেই তাণ্ডব স্ত্রীর, জরুরি অবতরণ বিমানের


এদিকে, চেন্নাইয়ের একটি স্থানীয় সংবাদপত্রের ৭৫ বছর পূর্তি উপলক্ষ সহ একাধিক অনুষ্ঠানে যোগ দিতে এদিনই তামিলভূমে এসেছিলেন প্রধানমন্ত্রী। আর এই সফরেই শেষ মুহূর্তে করুণানিধির গোপালাপুরমের বাসভবনে উপস্থিত হন নমো।


তামিলনাড়ুতে কোনওদিনই সেভাবে দাঁত ফোটাতে পারেনি বিজেপি। আঞ্চলিক দুই দল এডিএমকে এবং এআইডিএমকেই শাসন করে এসেছে। গত ডিসেম্বরে জয়ললিতার মৃত্যুর পর রাজ্যের শাসনভার কার হাতে বর্তাবে এনিয়ে দীর্ঘ জলঘোলা হয়েছে। তামিলনাড়ুর রাজনীতির সেই ঘোলা জলে বিজেপিও মাছ ধরার চেষ্টায় কসুর করেনি। কংগ্রেস সমর্থিত ডিএমকে যদিও এদিন জানায়, মোদীর সঙ্গে কোনও রাজনীতির কথাই হয়নি বর্ষীয়ান নেতার। তবে, কংগ্রেসের ঘর ভাঙতে বিজেপি নতুন কোনও অঙ্ক কষছে কিনা, এ নিয়ে জল্পনা থেকেই যাচ্ছে রাজনৈতিক মহলে।


আরও পড়ুন- পানামার পর প্যারাডাইস কেলেঙ্কারিতে নাম জড়ালো অমিতাভের, তদন্তে সেবি


সকালে চেন্নাই বিমানবন্দরে প্রধানমন্ত্রীকে আমন্ত্রণ জানাতে উপস্থিত ছিলেন তামিলনাড়ুর মুখ্যমন্ত্রী ই পলানীস্বামী এবং রাজ্যপাল বনওয়ারিলাল পুরোহিত।