নিজস্ব প্রতিবেদন: সরকারকে আদালতে টেনে নিয়ে গিয়ে মেরিনায় বাবার শেষকৃত্যের দাবি আদায় করলেন স্ট্যালিন। বুধবার আদালতের নির্দেশে করুণনিধির শেষকৃত্য নিয়ে জটিলতা কেটে ‌যায়। আদালতের রায়ের পর কেঁদে ফেলেন স্ট্যালিন।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন-মেরিনা বিচেই নাকি অন্য কোথাও, করুণানিধির শেষকৃত্য নিয়ে আইনি জটিলতা তুঙ্গে


বুধবার সকালে শেষকৃত্য নিয়ে জটিলতা কেটে ‌যাওয়ায় সমর্থকরাও স্বস্তির শ্বাস ফেলেন। চেন্নাইয়ের রাজাজি হলে করুণানিধির মরদেহ শেষ শ্রদ্ধার জন্য শায়িত রয়েছে। সেখানেই কালাইনারকে শ্রদ্ধা জানাতে আসেন বিভিন্ন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী ও অতিথিরা।



 


এদিন সকালেই চেন্নাইয়ে পৌঁছে ‌যান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। তাঁর সঙ্গে ‌যান প্রতিরক্ষামন্ত্রী নির্মলা সীতারমণ। রাজাজি হলে করুণানিধির কফিনে ফুল দিয়ে মাথা ঠেকিয়ে শ্রদ্ধা জানান প্রধানমন্ত্রী। এরপর কানিমোঝি ও স্ট্যালিনের সঙ্গে কথা বলেন। তাঁদের সান্তনা দেন।


আরও পড়ুন-'চলে গেলে, বলে গেলে না', করুণানিধি-কে শেষ চিঠি স্ট্যালিনের


ট্যুইটারেও শোকবার্তা দেন প্রধানমন্ত্রী। একটি ট্যুইটে মোদী লেখেন, করুণানিধির অগনিত ভক্ত ও তার পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানাচ্ছি। গোটা দেশ, বিশেষ করে তামিলনাড়ু এই মহান নেতার অভাব বোধ করবে। অন্য একটি টুইটে প্রধানমন্ত্রী লেখেন, আঞ্চলিক রাজনীতির ক্ষেত্রে একটি বড় নাম করুণানিধি। তামিলনাড়ুর মানুষের কথা দেশবাসীর কাছে তুলে ধরতে সফল হয়েছিলেন করুণানিধি।



এদিকে, মাদ্রাজ হাইকোর্ট মেরিনা বিচে করুণানিধির শেষকৃত্যের নির্দেশ দেওয়ার পর উৎসাহ বোধ করছেন ডিএমকে সমর্থকরা। হাজার হাজার ডিএমকে সমর্থক হাজির হয়েছে মেরিনা বিচে। ইতিমধ্যেই সেখানে পৌঁছে গিয়েছে জেসিবি মেসিনও। মানুষজনকে নিয়ন্ত্রণ করতে হিমশিম খাচ্ছে পুলিস।