অন্তঃসত্ত্বার পেটে লাথি সিপিএম নেতার, অভিযোগ প্রত্যাহার না করলে আঙুল কেটে নেওয়ার হুমকি!
মত্ত অবস্থায় অন্তঃসত্ত্বা মহিলার পেটে লাথি মারার অভিযোগ উঠল কেরলের এক সিপিএম নেতার বিরুদ্ধে। সংবাদ সংস্থা এএনআই সূত্রে খবর , ৪ মাসের অন্তঃসত্ত্বা ছিলেন ওই মহিলা। কিন্তু, মত্ত অবস্থায় বছর ৩০-এর ওই মহিলার পেটে লাথি মারায় মাটিতে পড়ে যান তিনি। এরপর রক্তপাত শুরু হলে, আশঙ্কাজনক অবস্থায় তাঁকে হাসপতালে ভর্তি করা হয়। তড়িঘড়ি গর্ভপাত করে এরপর রক্ষা করা হয় ওই মহিলার প্রাণ।
নিজস্ব প্রতিবেদন : মত্ত অবস্থায় অন্তঃসত্ত্বা মহিলার পেটে লাথি মারার অভিযোগ উঠল কেরলের এক সিপিএম নেতার বিরুদ্ধে। সংবাদ সংস্থা এএনআই সূত্রে খবর , ৪ মাসের অন্তঃসত্ত্বা ছিলেন ওই মহিলা। কিন্তু, মত্ত অবস্থায় বছর ৩০-এর ওই মহিলার পেটে লাথি মারায় মাটিতে পড়ে যান তিনি। এরপর রক্তপাত শুরু হলে, আশঙ্কাজনক অবস্থায় তাঁকে হাসপতালে ভর্তি করা হয়। তড়িঘড়ি গর্ভপাত করে এরপর রক্ষা করা হয় ওই মহিলার প্রাণ।
আরও পড়ুন : ফ্লোরিডার স্কুলে বন্দুকবাজের হামলা, নিহত ১৭
জানা যাচ্ছে, কেরলের ওই মহিলার ৫ বছরের এক ছেলে রয়েছে। সম্প্রতি প্রতিবেশীদের সঙ্গে তাঁদের ঝামেলা শুরু হয়। ওই ঝামেলার সময় মহিলার স্বামীকে অপমান করা হয়। সেখানে হাজির ২ সিপিএম নেতার সঙ্গেও এরপর ওই মহিলার স্বামীর গন্ডগোল বাধে। প্রকাশ্যে তাঁর স্বামীকে অপমান করা হচ্ছে, তা দেখেই সেখানে হাজির হন ওই মহিলা। এরপরই থামবি নামে ওই সিপিএম নেতা সংশ্লিষ্ঠ মহিলার পেটে লাথি মারেন বলে অভিযোগ। সঙ্গে সঙ্গে ওই মহিলার রক্তপাত শুরু হলে, তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এরপর গর্ভপাত করিয়ে রক্ষা করা হয় মহিলার প্রাণ। গর্ভপাতের পর মাভুরে সদ্যোজাতের শেষ কাজ সম্পন্ন করা হয় বলে খবর।
ওই ঘটনার পর পরই একজনকে গ্রেফতার করে পুলিস। কিন্তু, মূল অভিযুক্তকে এখনও গ্রেফতার করা যায়নি। অভিযুক্ত সিপিএম নেতাকে গ্রেফতারের দাবিতে ইতিমধ্যেই থানার সামনে বিক্ষোভ শুরু করেছেন নির্যাতিতা মহিলার বাড়ির লোক।
এদিকে যা হয়েছে, তা ভুলে যাওয়া হোক এবং অভিযোগ প্রত্যাহার করে নেওয়া হোক বলে ওই মহিলার পরিবারের উপর চাপ দেওয়া হচ্ছে বলে বলে খবর। শুধু তাই নয়, অভিযোগ প্রত্যাহার না করলে, ওই মহিলার স্বামী শিবুবাবুর পা কেটে নেওয়া হবে বলেও হুমকি দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ। যদিও, গোটা ঘটনা অস্বীকার করা হয়েছে সিপিএম-এর তরফে। ওই ঘটনার সঙ্গে তাঁদের দলের নেতার কোনও যোগ নেই বলেও দাবি করেছে সিপিএম।