ওয়েব ডেস্ক: সংসদে বলতে চান। কিন্তু বলতে দেওয়া হচ্ছে না। রাহুল গান্ধীর পর এবার একই অভিযোগ করলেন নরেন্দ্র মোদী। গুজরাতের জনসভায় মোদী জানিয়ে দিলেন, যতদিন না সংসদে বলছেন, ততদিন জনসভাতেই বলবেন। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। কংগ্রেস সহ সভাপতি রাহুল গান্ধী। রাজনৈতিক অবস্থানে দুই মেরুতে। নোট বাতিল নিয়ে প্রকাশ্যেই যুযুধান। কিন্তু, একটি বিষয়ে দুজনেরই অদ্ভূত মিল। দুজনেরই দাবি, তাঁদের বলতে দেওয়া হচ্ছে না।


দুজনেই বলতে চান। দুজনেই শুনতে আগ্রহী। কি আশ্চর্য? তাহলে সংসদ চলছে না কেন? এজন্য দুজনেই দুষছেন প্রতিপক্ষকে। প্রধানমন্ত্রী আবার হাতিয়ার করলেন খোদ রাষ্ট্রপতিকে। এরপর প্রধানমন্ত্রীর নিশানায় তাঁর পূর্বসুরী। নাম না করে উল্লেখ করলেন মনমোহনের মন্তব্য।


দীর্ঘমেয়াদে আমরা কেউই বেঁচে থাকব না। রাজ্যসভায় বলেন মনমোহন। কেন্দ্রের দীর্ঘমেয়াদি লাভের যুক্তিকে এভাষাতেই কটাক্ষ করেন প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী। মোদীর অভিযোগ, এসবই চার্বাক মুনির মতো ভোগবাদের প্রচার।


আক্রমণের পর আবার আহ্বান মোদীর। সমালোচনা করুন। কিন্তু, একইসঙ্গে মানুষের পাশেও দাঁড়ান। রাজনীতির থেকে বড় রাষ্ট্রনীতি। পার্টির থেকে বড় দল।


নোট বাতিলের সুফল ইতিমধ্যেই মিলেছে। দাবি মোদীর। দেশবাসীকে ফের অনুরোধ করেছেন পঞ্চাশ দিন সবুর করতে। কড়া হুঁশিয়ারি দিয়েছেন অসাধু ব্যাঙ্ককর্মীদের। আটই নভেম্বরের পরেও যে পাপ করে চলেছেন, পার পাবেন না।