নিজস্ব প্রতিবেদন: একের পর এক #MeToo অভিযোগ বিদ্ধ এমজে আকবরের পদত্যাগের পর মুখ খুললেন অভিযোগকারিনী প্রিয়া রামানি। সংবাদসংস্থাকে প্রিয়া বলেন, প্রমাণিত হল আমার অভিযোগে সারবত্তা রয়েছে। এবার আদালত থেকে সুবিচারের আশায় আছি। সাংবাদিক প্রিয়া রামানিই ছিলেন প্রথম মহিলা যিনি পদত্যাগী বিদেশ প্রতিমন্ত্রী এমজে আকবরের বরুদ্ধে যৌন হেনস্থার অভিযোগ এনেছিলেন। এর পর এমজে আকবরের বিরুদ্ধে অভিযোগ নিয়ে প্রকাশ্যে আসেন একের পর এক মহিলা। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

মিটু বিতর্কে প্রবল চাপের মুখে বুধবার দুপুরে ইস্তফা দেন বিদেশ প্রতিমন্ত্রী এমজে আকবর। সূত্রের খবর, প্রধানমন্ত্রীর প্রত্যক্ষ হস্তক্ষেপে ইস্তফা দিতে বাধ্য হন তিনি। যদিও প্রথম অভিযোগ ওঠার সময় বিদেশে ছিলেন তিনি। গত কাল দেশে ফেরার পর বিদেশ মন্ত্রী সুষমা স্বরাজের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি। এর পরই সাংবাদিকদের সামনে স্পষ্ট করে দেন, অভিযোগ ভিত্তিহীন তাই ইস্তফা দেবেন না তিনি। যদিও প্রবল চাপের মুখে বুধবার তাঁকে পদত্যাগ করতেই হয়। 



মঙ্গলবার আকবরের বিরুদ্ধে একজোট হন 'এশিয়ান এজ'-এর ১৯ জন মহিলা সাংবাদিক। এই সংবাদপত্রের সম্পাদক থাকাকালীনই আকবরের বিরুদ্ধে একের পর এক যৌন হেনস্থার অভিযোগ নিয়ে প্রকাশ্যে এসেছেন মহিলারা। এক সমবেত বিবৃতিতে এই মহিলা সাংবাদিকরা আদালতের কাছে আবেদন করেছেন, প্রিয়ার সঙ্গে যেন তাঁদের অভিযোগও শোনে আদালত। 


প্রবল চাপের মুখে অবশেষে ইস্তফা দিলেন বিদেশ প্রতিমন্ত্রী এমজে আকবর


মঙ্গলবার এই প্রিয়া রামানির বিরুদ্ধেই মানহানির অভিযোগ দায়ের করেছিলেন এমজে আকবর। মামলা লড়ার জন্য নিয়োগ করেছিলেন ৯৭ জন আইনজীবীকে।