নিজস্ব প্রতিবেদন: সীমানা নিয়ে অসম-মিজোরামের মধ্য়ে চরমে সংঘাত। এর জেরে অসম পুলিসের ৬ জন কর্মীর মৃত্যু। এই পরিস্থিতে কেন্দ্রের ভূমিকা নিয়ে তোপ দাগলেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi)। এই ইস্য়ুতেও কেন্দ্রকে নিশানা করলেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় (Abhishek Banerjee)।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

সোমবার টুইটে রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi) লেখেন, "মৃতদের পরিবারকে সমবেদনা জানাই। আহতরা দ্রুত সেরে উঠুন, এই প্রার্থনা করি। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক ব্যর্থ। ঘৃণা এবং অবিশ্বাস ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে। ভারত এখন ভয়াবহ ফল ভোট করছে।" টুইটে কেন্দ্রকে আক্রমণ শানিয়ে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্য়ায় (Abhishek Banerjee) লেখেন, "অসম-মিজোরাম সীমানায় সংঘর্ষের ঘটনায় হতবাক। মৃতদের পরিবারকে আমার সমবেদনা। বিজেপির শাসনে গণতন্ত্রকে হত্যা করা হচ্ছে।"



আরও পড়ুন: Modi-র সঙ্গে বৈঠক, এছাড়াও মঙ্গলবার দিল্লিতে একগুচ্ছ কর্মসূচি Mamata-র, রইল দিনলিপি


আরও পড়ুন: দিল্লিতে আচমকাই মুকুলের বাড়িতে সুনীল মণ্ডল, জোর জল্পনা রাজনৈতিক মহলে


সীমানা নিয়ে জুন মাস থেকেই অসম-মিজোরামের মধ্যে বিবাদ চলছে। কয়েকদিন আগেই উত্তর-পূর্বের সমস্ত মুখ্যমন্ত্রীদের সঙ্গে বৈঠক করেন অমিত শাহ। এর পরেই দু'রাজ্যের মধ্যে সংঘাত চরমে ওঠে। অসম সরকারের দাবি, অসম-মিজোরাম সীমান্তে সংঘাতের জেরে মৃত্যু হয়েছে ৬ অসম পুলিস জওয়ানের। অসম পুলিসের দাবি করেছে, মিজোরাম পুলিসই (Mizoram Police) অসম পুলিসকে লক্ষ্য করে গুলি ছুঁড়তে শুরু করে। সোমবার লায়লাপুর (Lailapur) সীমানার কাছে মিজোরামের দিক থেকে অসমের সরকারি আধিকারিদের উপর ইট, পাথর ছোড়া হয়। 



অসম পুলিস এবং মিজোরামের ওই এলাকার স্থানীয়দের মধ্যে সংঘাতের ভিডিয়ো টুইটারে পোস্ট করেন মিজোরামের মুখ্যমন্ত্রী জোরামথাঙ্গা (Zoramthanga)। তিনি লেখেন, 'অমিত শাহজি, দয়া করে বিষয়টি খতিয়ে দেখুন। এটা এখনই বন্ধ হওয়া দরকার।' প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ও অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মাকেও ওই টুইটে ট্যাগ করেন তিনি। হিমন্তও (Assam CM Himanta Biswa Sarma) টুইটারে জোরামথাঙ্গা, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এবং প্রধানমন্ত্রীর উদ্দেশে লেখেন,"মিজোরাম পুলিশ সুপার আমাদের পোস্ট থেকে সরে যেতে বলছেন। না সরলে অশান্তি থামবে না বলা হচ্ছে। এই পরিস্থিতিতে কী ভাবে সরকার চালানো যায়!