নিজস্ব প্রতিবেদন: পরপর দুটি ঘটনা। দু’জনেই ‘চোখ মেরে’ ঝড় তুলেছিলেন গোটা দেশে। এক জন অভিনেত্রী প্রিয়া প্রকাশ। যিনি এক সিনেমার দৃশ্যে অমোঘ চোখের চাহনি দিয়ে কুপোকাত করেন ভক্তদের। অন্য জন রাহুল গান্ধী। মোদীকে আলিঙ্গন করে কেমন দিলাম সুলভ ভঙ্গিতে ‘চোখ মারেন’। যা নিয়ে তোলপাড় হয় সংসদ। সে দিনের ঘটনা কথা উল্লেখ করে কেন্দ্রীয়মন্ত্রী  তথা বিজেপি নেতা মহেশ শর্মার কটাক্ষ, তিনিই চোখ মারতে ওস্তাদ।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING


ইউপিএ-র চেয়ারপার্সন সনিয়া গান্ধীকেও তুলোধনা করেন মহেশ শর্মা। তিনি অভিযোগ করেন, ২০০৭ সাল থেকে পাপ্পুকে তুলে ধরার অনেক চেষ্টাই করেছেন তাঁর মা (সনিয়া গান্ধী)। কিন্তু ব্যর্থ হয়েছেন রাহুল। তাঁর আরও অভিযোগ, উনি (সনিয়া) তাঁর ছেলেকে (রাহুল) একটা জিনিসই শিখিয়েছেন, কী ভাবে চোখে ইশারা করতে হয়। প্রধানমন্ত্রীকে আলিঙ্গন করে তাঁর চোখ মারা দুর্ভাগ্যজনক আচরণ। উনি (রাহুল) ওটা করতেই ওস্তাদ।


আরও পড়ুন- পুলওয়ামায় ফের সিআরপিএফ-কে লক্ষ্য করে জঙ্গি হামলা


বিজেপি নেতা মহেশ শর্মা এখানেই ক্ষান্ত নন, তাঁর আরও মন্তব্য, রাহুলের ঠাকুরদা, ঠাকুমা, বাবা গরিবি হঠাও স্লোগান দিয়ে দারিদ্র দূর করতে পারেনি। কিন্তু মোদী সরকার ৫ বছরেই উল্লেখযোগ্য উন্নয়ন করেছে। একমাত্র ৫৬ ইঞ্চির ছাতিই দেশে চালাতে সক্ষম বলে দাবি মহেশের।


এর আগেও এই বিজেপি নেতাকে গান্ধী পরিবার নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য করতে দেখা যায়। কংগ্রেসের সাধারণ সচিব প্রিয়ঙ্কা গান্ধী বঢরাকে নিয়ে মহেশের কটাক্ষ, পাপ্পু (রাহুল) চান দেশের প্রধানমন্ত্রী হতে। তাই, মায়াবতী, অখিলেশের পর পাপ্পুর পাপ্পি এসেছেন। তিনি কংগ্রেসের মেয়েও নন, দেশেরও নন। আজ তিনি বলেন, জাতীয় দল হিসাবে কংগ্রেসের কোনও অস্তিত্ব নেই। ওই দল এখন মা ও ছেলের হয়ে দাঁড়িয়েছে।