ওয়েব ডেস্ক: সংরক্ষণের দাবিতে আন্দোলন। ঝাড়খণ্ডের মধুপুরে রেল অবরোধ। এর জেরে হাওড়া-নয়াদিল্লি মেইন লাইনে দিনভর বিপর্যস্ত রইল ট্রেন চলাচল। প্রায় ৮ ঘণ্টা পর অবরোধ উঠলেও, পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতে দীর্ঘ সময় লেগে যায়।        


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

কখনও জাঠ আন্দোলন। কখনও গ্রেটার, কখনও বা Melar আদি জনজাতি। কারোর আন্দোলন সংরক্ষণের দাবিতে। কারোর দাবি, পৃথক রাজ্য। ঘুরেফিরে সবসময়ই প্রভাব রেল পরিষেবায়। ঝাড়খণ্ডে মধুপুরের কাছে মদনকাঁটা স্টেশনে ভোর পৌনে ছটা থেকে অবরোধে বসেন মেলার আদি জনজাতি সংঘর্ষ মোর্চার সমর্থকরা। এর জেরে সকাল থেকেই ব্যাহত হয় হাওড়া-নয়াদিল্লি মেইন লাইনে ট্রেন চলাচল। যত বেলা বেড়েছে, ততই বেড়েছে যাত্রীদের ভোগান্তি।


বিহারের জামুই স্টেশনে আটকে পড়ে ডাউন দিল্লি-কলকাতা রাজধানী এক্সপ্রেস। দীর্ঘক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকার পর, শেষপর্যন্ত গয়া হয়ে ঘুরপথে নিয়ে যাওয়া হয় রাজধানীকে। এদিন অবরোধের জেরে বাতিল করতে হয় বেশ কয়েকটি দূরপাল্লার ট্রেন। আপ তুফান এক্সপ্রেস, পাটনাগামী হাওড়া-পাটনা জনশতাব্দী এক্সপ্রেস, জসিডি-কলকাতা ফাস্ট প্যাসেঞ্জার, দুটি ঝাঁঝা প্যাসেঞ্জার বাতিল করা হয়। অন্ডাল-জসিডি লোকালও বাতিল হয়। এদিন বেশ কয়েকটি ট্রেনের যাত্রাপথও পরিবর্তন করা হয়। অবরোধের প্রভাব এরাজ্যে সবচেয়ে বেশি পড়ে হাওড়া মেইন লাইনে।


দুর্ভোগের শিকার যাত্রীরা। স্থানীয় প্রশাসনের আশ্বাসে দুপুর দুটোর পর অবরোধ ওঠে। তবে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক হতে আরও অনেক সময় লেগে যায়।