ওয়েব ডেস্ক : অশান্ত কাশ্মীর। টানটান স্নায়ুযুদ্ধ। সম্পর্ক তলানিতে। এমনই সময়ে উলটপুরাণ। পাকিস্তান যাচ্ছেন রাজনাথ সিং। আগামী সপ্তাহে সার্ক সম্মেলনে যোগ দেবেন তিনি।  
 
একটি জঙ্গির হত্যা। বিচ্ছিন্নতাবাদের উস্কানি। পথে মানুষ, সংঘর্ষ। উত্তপ্ত, রক্তাক্ত কাশ্মীর। না-পাক বিবৃতি?


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন-উত্তরাখণ্ডে চিনা হেলিকপ্টারের নজরদারী! স্বীকার মুখ্যমন্ত্রীর


টেনশন, সেনশেসন। প্রায় গৃহযুদ্ধ। তারপর বাকযুদ্ধ। তিন সপ্তাহের তাণ্ডবের পর একটু জিরোচ্ছে ভূস্বর্গ। স্বস্তিতে দিল্লিও। কাশ্মীরের গণ্ডি ছাড়িয়ে ফের সামনে তাকাচ্ছে ভারত। সার্ক সম্মেলন উপলক্ষ্যে অগাস্টের গোড়ায় পাকিস্তানে যাচ্ছে রাজনাথ সিং। উপমহাদেশীয় কূটনীতি গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু, তা বলে কি ভুলে যেতে হবে কীভাবে কাশ্মীর দখলের হুঙ্কার দিয়েছেন পাক প্রধানমন্ত্রী? কীভাবে রাষ্ট্রসংঘে ভারতকে অপদস্ত করার চেষ্টা করছে পাকিস্তান? প্রশ্ন উঠছে। তবে দেশের প্রধান দুই রাজনৈতিক দলই রাজনাথের পাকিস্তান সফরে দোষের কিছু দেখছে না। সন্ত্রাস প্রশ্নে পাকিস্তানকে কোণঠাসা করতে সার্কের মঞ্চকেই ব্যবহার করতে চায় দিল্লি। কাশ্মীর প্রসঙ্গে ইসলামাবাদে বসেই পাকিস্তানকে তুলোধোনা করবেন রাজনাথ। তবে সম্পর্কে দাড়ি নয়। আপাতত এটাই রণকৌশল। একটু ভাব, একটু আড়ি। নরমে-গরমে এগোবে কূটনীতি।