নিজস্ব প্রতিবেদন: মাত্র ২৪ ঘণ্টায় সংখ্যাগরিষ্ঠতা প্রমাণ করা যায় না। অকপটে স্বীকার কেন্দ্রীয় মন্ত্রী রামদাস আটওয়ালে। তাঁর দাবি, বিজেপি সরকার গড়তে পারতো। কিন্তু সুপ্রিম কোর্ট ২৪ ঘণ্টার সময় বেঁধে দেওয়ায়, ইস্তফা দিতে বাধ্য হন দেবেন্দ্র ফডণবীস এবং অজিত পাওয়ার। মাত্র ২৪ ঘণ্টায় সংখ্যাগরিষ্ঠতা প্রমাণ করা যায় না।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

ঘোড়া কেনাবেচার আশঙ্কা করে সুপ্রিম কোর্টে তড়িঘড়ি আস্থা ভোটের দাবি জানান বিরোধীরা। গত শনিবার এনসিপি বিধায়ক অজিত পাওয়ারের সমর্থন নিয়ে রাতারাতি মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে শপথ নেন দেবেন্দ্র ফডণবীস। উপমুখ্যমন্ত্রী হিসাবে শপথ নিয়েছিলেন অজিত পাওয়ার। তার আগে মহারাষ্ট্রবাসীর অগোচরে উঠে যায় রাষ্ট্রপতি শাসনও। শাসক দল বিজেপির এ হেন পদক্ষেপে  কার্যত স্তম্ভিত হয়ে যান বিরোধীরা। তবে, মহারাষ্ট্রের ‘স্ট্রংম্যান’ শরদ পাওয়ার স্পষ্ট জানিয়ে দেন, ভাইপো অজিতের এই সিদ্ধান্ত দল সমর্থন করে না। সংখ্যাগরিষ্ঠতা রয়েছে কংগ্রেস, শিবসেনা ও এনসিপি জোটের।



আরও পড়ুন- সারাক্ষণ ঝগড়া! লং ড্রাইভে নিয়ে যাওয়ার নাম করে স্ত্রীকে খুন করল স্বামী


রাজ্যপালের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন তোলা হয়। এরপরই সুপ্রিম কোর্টে দ্বারস্থ হন বিরোধীরা। তিন বিচারপতির বেঞ্চ সব পক্ষকে নোটিস দিয়ে নথি জমা দেওয়ার নির্দেশ দেয়। এরপর, সুপ্রিম কোর্ট জানিয়ে দেয়, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে আস্থা ভোট করাতে হবে। ওপেন ব্যালটে ভোট নিতে হবে বিধায়কদের। সুপ্রিম কোর্টের রায় আসার পরপরই ইস্তফা দিয়ে দেন অজিত পাওয়ার। এনসিপি-র একাংশ বিধায়কের সমর্থনের ভরসা সরকার গড়ার স্বপ্ন দেখেছিল বিজেপি। কিন্তু তাতে জল ঢেলে দেন অজিত পাওয়ার। কার্যত বাধ্য হয়েই দেবেন্দ্র ফডণবীসকেও ইস্তফা দিতে হয়।