নিজস্ব প্রতিবেদন: দেশের সর্বোচ্চ আদালতের অনুমতির পর শর্তসাপেক্ষে পুরীর রথযাত্রা হয়েছে। সুপ্রিমকোর্ট পাশাপাশি এটাও জানিয়ে দিয়েছিল করোনা সংক্রমণ প্রতিরোধের সব ব্যবস্থা ওড়িশা সরকারকে নিতে হবে। এরপরই আদালতের নির্দেশ মত  রথযাত্রার আগে পুরীর মন্দিরের সব সেবায়েতের করোনা পরীক্ষা করানো হয়। সেই পরীক্ষায় একজন সেবায়েতের রিপোর্ট পজিটিভ এসেছে। মঙ্গলবার সংবাদ সংস্থা এএনআই-কে জানিয়েছেন ওড়িশার আইনমন্ত্রী প্রতাপ জানা।
সোমবার আদালতের নির্দেশের পর রথযাত্রার তদবির শুরু হয়। আদালতের নির্দেশ মত পুরী মন্দির কর্তৃপক্ষ সিদ্ধান্ত নেয় রথ টানবেন মন্দিরের বাছাই করা ৫০০ জন সেবায়েত। সেই মত মন্দিরের সেবায়েতদের করোনা পরীক্ষা করা হয়। তাদের মধ্য থেকে বাছাই করা ৫০০ জন সেবায়েতকে বেছে নেওয়া হয়েছে রথের দড়ি টানার জন্য।
সুপ্রিমকোর্টের অনুমতির পর নিয়ন্ত্রিতভাবে পুরীর রথযাত্রা আয়োজন করা হয়েছে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন: শ্যামাপ্রসাদকে শ্রদ্ধা জানাতে গিয়ে জ্ঞান হারলেন বিজেপি সাংসদ সাধ্বী প্রজ্ঞা


সোমবার থেকে পুরী জেলা সম্পূর্ণভাবে শাট ডাউন করে দেওয়া হয়েছিল। বুধবার দুপুর দুটো পর্যন্ত এই শাটডাইন চলবে। পুরীতে ঢোকা ও বেরোনোর সব রাস্তা এবং গণপরিবহন বন্ধ রাখা হয়েছে। মঙ্গলবার জনশূন্য গ্র্যান্ড  রোডে জগন্নাথ, বলরাম এবং সুভদ্রাকে নিয়ে  পুরীর রথের চাকা গড়িয়েছে।
করোনা সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়া রুখতে  সামাজিক দুরত্ব যতটা সম্ভব মানতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। আদালত এবং সরকারি নির্দেশিকা মেনে একটি রথ যাওয়ার এক ঘন্টা পর অন্য রথটি গিয়েছে। ইতিহাসে এই প্রথম কোন ভক্ত ছাড়াই টানা হল পুরীর রথ। রথ টানার আগে পুরীর মন্দির স্যানিটাইজড করা হয়। আইনশৃঙ্খলার যাতে কোন সমস্যা না হয় তার জন্য পর্যাপ্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছিল।