নিজস্ব প্রতিবেদন: কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক প্রিয়ঙ্কা গান্ধীর স্বামী রবার্ট বঢরা আজ, বুধবার হাজিরা দেবেন এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরটের (ইডি) কাছে। ২০০৯ সালে একটি পেট্রোলিয়াম মামলায় তিনি হাজিরা দেবেন বলে জানা গিয়েছে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন: স্বামী রামকৃষ্ণ! বাংলায় টুইট করে বিতর্কে যোগী আদিত্যনাথ


এদিকে একটি আর্থিক তছরূপের ঘটনাতেও অভিযুক্ত গান্ধী পরিবারের এই ব্যবসায়ী জামাই। সেই মামলায় সম্প্রতি তিনি দিল্লির পাতিয়ালা হাউজ কোর্টেরও দ্বারস্থ হয়েছিলেন।


ওই আদালতে রর্বাট বঢরা আগাম জামিনের আবেদন জানিয়েছিলেন। সেই আবেদন মঞ্জুরও হয়েছে। আগামী ১৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত তাঁকে এই মামলায় গ্রেফতার করা যাবে না বলেই নির্দেশ দিয়েছে আদালত।


আরও পড়ুন: বাংলা থেকে ১০-১৫টি আসন জেতার লক্ষ্যেই সিবিআইকে ব্যবহার, মোদী সরকারকে কড়া আক্রমণ শিবসেনার


আদালতে ইডির তরফে অবশ্য জানানো হয়েছিল যে, বিদেশে সম্পত্তি সংক্রান্ত বিষয়েও দুর্নীতিতে যুক্ত রর্বাট। তাই তাঁর উচিত তদন্তে সহযোগিতা করা। এছাড়া ২০০৯ সালে পেট্রোলিয়াম মামলার বিষয়টি সেদিন আদালতে উল্লেখ করা হয়।


যদিও গোটা বিষয়টিই রাজনৈতিক বলে দাবি কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধীর জামাইবাবুর। তিনি আদালতে আগাম জামিনের আবেদন করে একথাই উল্লেখ করেছিলেন। তাঁর পরিবার কংগ্রেসের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত বলেই তাঁকে মিথ্যা মামলায় ফাঁসানো হচ্ছে বলে অভিযোগ সোনিয়া গান্ধীর জামাইয়ের।


আরও পড়ুন: ট্র্যাডিশন মেনেই ঘর বরাদ্দ! একদা ‘জেনারেল সেক্রিটারি’ রাহুলের ঘরই পেলেন প্রিয়ঙ্কা


শুধু রর্বাট নন, তাঁর এক ঘনিষ্ঠ মনোজ অরোরাও এই মামলায় অভিযুক্ত। তিনিও আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিলেন। সেই মামলার শুনানি হয়েছিল জানুয়ারি মাসের ১১ তারিখ। তাঁকেও অন্তর্বর্তী সুরক্ষা দিয়েছে আদালত।


তাছাড়া মনোজকে শনিবার ইডির কাছে হাজির হওয়ার জন্যও আদালত নির্দেশ দিয়েছে। তাঁকেও তদন্তে সহযোগিতা করার নির্দেশ দিয়েছে আদালত।


আরও পড়ুন: সম্মতি না নিয়ে কেন জন্ম দিয়েছে, বাবা-মায়ের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের পথে সন্তান


যদিও এর আগে জানুয়ারির ৫ তারিখ আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিল ইডি। তারা মনোজ অরোরার বিরুদ্ধে জামিন-অযোগ্য গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির দাবি জানিয়েছিল।