নিজস্ব প্রতিবেদন: গতকালের বাজেট ছিল ‘মোদীর শেষ বলে ছক্কা।’ ভোটের আগে এর পর নতুন করে ‘জনমোহনী’ হওয়ার ক্ষেত্র নেই নরেন্দ্র মোদীর কাছে। তাই, অন্তর্বর্তীকালীন বাজেটই হয়ে দাঁড়ায় কার্যত পূর্ণাঙ্গ বাজেট। বাজেট পেশের পরই আজ থেকে তূণে এক গুচ্ছ অস্ত্র নিয়ে ভোটের ময়দানে নেমে পড়েছেন নরেন্দ্র মোদী থেকে অমিত শাহ। দেহরাদূনে এক সম্মলনে বিজেপি সভাপতি অমিত শাহের কটাক্ষ, পীযূষ গোয়েলের বাজেট শুনে গম্ভীর হয়ে গেছেন রাহুল গান্ধী?


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন- সিন্ডিকেটের ভাগ না মেলায় ৯০ হাজার কোটির কেন্দ্রীয় প্রকল্পে বাধা মমতার: মোদী


অমিত শাহের এই কটাক্ষের সূত্র আসলে সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হওয়ার রাহুলের একটি ছবি। সংসদে গালে হাতে দিয়ে ‘বেজার মুখে’ বাজেট শুনছেন রাহুল গান্ধী। এ দিন কৃষক, শ্রমিক, চাকরিজীবী-সহ মধ্যবিত্ত শ্রেণির জন্য ‘ধামাকাদার প্রকল্প’ শুনিয়েছেন ভারপ্রাপ্ত কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী পীযূষ গোয়েল। ৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত করযোগ্য আয়ে ছাড়, কৃষকদের বছরে অনুদান ও পেনশন, অসংগঠিত কর্মীদের জন্য পেনশন-সহ একাধিক ক্ষেত্রে হাত উপুর করে দিয়েছে মোদী সরকার। বিজেপি সভাপতি কটাক্ষ করে বলেন, কৃষকদের জন্য এত বড় ঘোষণা হওয়ার পরও প্রশংসা শোনা গেল না রাহুলের মুখে। এত কেন গম্ভীর বুঝতে পারছি না!


আরও পড়ুন- ‘ব্যর্থ রাহুল, জাতপাত ও ধর্মের নামে রাজনীতি করছে দল’, কংগ্রেস ছাড়লেন গুজরাটের এই বিধায়ক


রাম মন্দির বিষয়ে অমিতের আরও বলেন, মন্দির চান কি চান না, রাহুল বাবা তাঁর অবস্থান স্পষ্ট করুক। শাহ এ দিন বার্তা দেন, কন্যাকুমারি থেকে কাশ্মীর পর্যন্ত গেরুয়া ধব্জা উড়বে। উত্তরখণ্ডের ৫ টি লোক সভা আসনই বিজেপি পাবে বলে এ দিন দাবি করেন শাহ। কৃষকদের ঋণ মুকুব নিয়ে বিজেপি সভাপতির কটাক্ষ, ২০০৯ সালে ইউপিএ সরকার ঋণ মুকুব করেছিল। তাতে ৩ কোটি মানুষের সুবিধা হয়েছিল। কিন্তু কৃষকদের জন্য পেনশন প্রকল্পের আওতায় আসবে কমপক্ষে ১২ কোটি মানুষ।