WATCH: শরীর ছুঁয়ে পড়ুয়াদের গুড-ব্যাড টাচের প্রাকটিক্যাল লেসন শিক্ষিকার! কুর্নিশ নেটিজেনদের...
ওই শিক্ষিকাকে কুর্নিশ নেটিজেনদের। ভিডিয়ো ইতিমধ্যেই নেটিজেনদের প্রশংসা কুড়িয়েছেন। এরকম শিক্ষিকা বিখ্যাত হওয়া দরকার বা উচিত বলে মত নেটিজেনদের।
জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: গুড টাচ আর ব্যাড টাচ। ক্লাসরুমে তারই পাঠ পড়াচ্ছেন শিক্ষিকা। না, এই পাঠ শুধু পুঁথিগত বিদ্যে নয়। হাতে-কলমে পাঠ পড়াচ্ছেন তিনি। রীতিমতো ছাত্র-ছাত্রীদের শরীরের বিভিন্ন অংশ স্পর্শ করে তিনি বুঝিয়ে দিচ্ছেন, কোনটা গুড টাচ আর কোনটা ব্যাড টাচ! আর প্রত্যেক পড়ুয়া তাদের শিক্ষিকার প্রশ্নের সঙ্গে তাল মিলিয়ে উত্তরও দিচ্ছে। কখনও সমস্বরে চেঁচিয়ে উঠছে, যে ব্যাড টাচ। কখনও আবার বলছে, গুড টাচ! ওই শিক্ষিকা রীতিমতো সতর্ক করেও দিচ্ছেন পড়ুয়াদের। তিনি বলছেন, যদি কোনও আঙ্কল এধরনের আপত্তিকর স্পর্শকে গুড টাচ বলে দাবিও করেন, তাহলেও যেন বাচ্চারা তার যোগ্য জবাব দিতে পারে। বলাই বাহুল্য যে, ক্লাসের প্রতিটি পড়ুয়া ওই শিক্ষিকার প্রতিবার প্রশ্নে তাঁকে সদুত্তর দিয়েছে। কখনও নিরাশ করেননি তাঁকে।
ওই শিক্ষিকার ভিডিয়ো ইতিমধ্যেই নেটিজেনদের প্রশংসা কুড়িয়েছেন। এরকম শিক্ষিকা বিখ্যাত হওয়া দরকার বা উচিত বলে মত নেটিজেনদের। এরকম শিক্ষিকার প্রতিটি স্কুলে প্রয়োজন বলেও দাবি করেছেন অনেকে। প্রসঙ্গত, বহু সময়ই সংবাদের শিরোনামে আসে যে, ছোট শিশুদের শ্লীলতাহানির শিকার হওয়ার ঘটনা। কখনও স্কুলবাসে, কখনও স্কুলের ফাঁকা ক্লাসরুমে, কখনও বাড়িতে, কখনও পাড়ায়, কখনও বা অন্যত্র অভব্যতার শিকার হতে হয় ছোটদের। এই ধরনের ঘটনা যত সামনে এসেছে, ততই প্রাসঙ্গিক হয়ে উঠেছে গুড টাচ ও ব্যাড টাচের পাঠ। প্রাসঙ্গিক হয়ে উঠেছে সেক্স এডুকেশনের প্রয়োজনীয়তাও। এহেন প্রেক্ষাপটে দাঁড়িয়ে এই ভিডিয়ো আরও একবার চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিল, মনে করিয়ে দিল সেকথা। দেখে নিন সেই ভিডিয়োটি-
আরও পড়ুন, Hottest July: সারা বিশ্বে নজির, উষ্ণতম জুলাইয়ের রেকর্ড ভাঙল ২০২৩!