দুরত্ববিধি মানতে গিয়ে দৈহিক সম্পর্ক তৈরি হয়নি দম্পতির, পুরুষত্বহীনতার অভিযোগ বউয়ের
শুক্রবার ইমপোট্যান্সি টেস্টের রেজাল্ট পজিটিভ আসে। এরপর সব বুঝতে পেরে স্বামীর কাছে ফিরে যান ওই মহিলা।
নিজস্ব প্রতিবেদন: চিকিৎসকের কথা শুনে ঘরে অশান্তি ডেকে আনলেন ভোপালের এক স্বামী। করোনার হাত থেকে বাঁচতে দূরে থাকার ও সামাজিক দূরত্ব বিধি মেনে চলার পাঁচালি পড়েছেন চিকিৎসক থেকে স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা। কিন্তু হুবহু সেই কথা শুনতে গিয়ে অপমান জুটল কপালে।
মধ্যপ্রদেশের এক সদ্য বিবাহিত দম্পতি। বেশ কিছুদিন দূরত্ব বিধি বজায় রাখাতে চায় স্বামী। কিন্তু স্বামীর এহেন আচরণ দেখে স্ত্রী পরিবারকে জানায়, পুরুষত্বহীন বলে আপনাদের ছেলে। পুরোও ঘটনা লুকিয়ে বিয়ে বিয়ে দেওয়া হয়েছে।
কিন্তু সে অক্ষম নয় তা প্রমাণ করতে টেস্ট করিয়ে রিুপোর্ট নিয়ে বাড়ি এসেছেন স্বামী। ঘটনাটি ঘটেছে মধ্যপ্রদেশের ভোপালে। অতিমারির মধ্যেও ২৯ জুন বিয়ে করেছিলেন ভোপালের ওই ব্যক্তি। কিন্তু বিয়ের পর থেকেই গণ্ডগোলের শুরু। করোনার জন্য স্ত্রীয়ের সঙ্গে সবসময় দূরত্ব বজায় রাখতেন। এমনকি কথা বলার সময়েও শত দুরত্ববিধি বজায় রাখতেন। দিনের পর দিন এমন চলার পর অধৈর্য হয়ে পড়েন স্ত্রী।
তিনি জানান তাঁর স্বামী পুরুষত্বহীন। সেজন্য দৈহিক সম্পর্ক করতে চান না। গোটা ঘটনার জল গড়ায় আদালত পর্যন্ত। স্বামীকে প্রমাণ দিতে হয় পুরুষত্বের। শুক্রবার ইমপোট্যান্সি টেস্টের রেজাল্ট পজিটিভ আসে। এরপর সব বুঝতে পেরে স্বামীর কাছে ফিরে যান ওই মহিলা।