ওয়েব ডেস্ক: বাইক নিয়ে পথে নেমেই সাঁ করে ছুটে যাওয়া। ঝড়ের গতি। হার্ট বিট বাড়িয়ে দেয়, এমন দুরন্ত বেগ। কিন্তু এসবের মাঝে আত্মারাম কখন যে খাঁচাছাড়া হয়ে যায়, কে বলতে পারে! কেন্দ্রের নয়া দাওয়াই তাই, বাইকের হেডলাইট জ্বলবে দিনে-রাতে, সবসময়। পথ-সুরক্ষার স্বার্থে এই উদ্যোগ। এজন্য পয়লা এপ্রিলের পর থেকে নয়া যে বাইকই কেনা হোক না কেন, তাতেই থাকছে এই ইনবিল্ট সিস্টেম।বাইক স্টার্ট করলেই জ্বলে উঠবে হেডলাইট। ব্যবস্থার নাম, অটোমেটিক হেডল্যাম্প অন।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন হাইকোর্টের কড়া নির্দেশের মুখে ধর্মঘট তুললেন মহারাষ্ট্রের ডাক্তাররা


ভারতে পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু-হার বেশ উদ্বেগজনক। এই চিন্তার গ্রাফ উর্ধ্বগামী কারণ, এই হার কমার বদলে প্রায় প্রতি বছর বেড়েই চলেছে। দু হাজার তেরোয় পথ দুর্ঘটনায় দেড় লক্ষেরও বেশি মানুষের মৃত্যু হয় ভারতে। এর মধ্যে পঁচিশ শতাংশই ছিল বাইক দুর্ঘটনা। দু হাজার চোদ্দোয় মোট এক লক্ষ উনচল্লিশ হাজার ছশো একাত্তর জনের মৃত্যু হয় পথ দুর্ঘটনায়। মোট বত্রিশ হাজার পাঁচশো চব্বিশ জন মারা যান বাইক দুর্ঘটনায়। কেন্দ্রের দাবি, বিশ্বের বিভিন্ন দেশে AHO বা অটোমেটিক হেডল্যাম্প অন ব্যবস্থা প্রয়োগ করে দেখা গিয়েছে, দু চাকায় দুর্ঘটনার হারে অনেকটাই রাশ টানা গিয়েছে। ভোরেই হোক বা সন্ধা কিংবা সারাদিন হেডলাইট জ্বললে তা অনেক সহজে নজরে আসে। ফলে দুর্ঘটনা ঠেকাতে এই ব্যবস্থা অনেক বেশি কার্যকরী।বাইক নিয়ে পথে নেমেই সাঁ করে ছুটে যাওয়া। ঝড়ের গতি। হার্ট বিট বাড়িয়ে দেয়, এমন দুরন্ত বেগ। কিন্তু এসবের মাঝে আত্মারাম কখন যে খাঁচাছাড়া হয়ে যায়, কে বলতে পারে! কেন্দ্রের নয়া দাওয়াই তাই, বাইকের হেডলাইট জ্বলবে দিনে-রাতে, সবসময়। পথ-সুরক্ষার স্বার্থে এই উদ্যোগ। এজন্য পয়লা এপ্রিলের পর থেকে নয়া যে বাইকই কেনা হোক না কেন, তাতেই থাকছে এই ইনবিল্ট সিস্টেম।বাইক স্টার্ট করলেই জ্বলে উঠবে হেডলাইট। ব্যবস্থার নাম, অটোমেটিক হেডল্যাম্প অন।


আরও পড়ুন  কীভাবে আপনার প্যান কার্ডটি আধারের সঙ্গে লিংক করবেন, জেনে নিন