নিজস্ব প্রতিবেদন:  অভিযোগ ছিল, জেএনইউ ক্যাম্পাসে আফজল গুরুকে সমর্থন করে স্লোগান ওঠে, ভারত তেরে টুকরে হোঙ্গে...। এ নিয়ে প্রাক্তন ছাত্র নেতা কানহাইয়া কুমার-সহ একাধিক পড়ুয়ার বিরুদ্ধে ‘দেশদ্রোহের’ মামলা হয়। যা এখনও আদালতেই বিচারাধীন। এই সময় কানাহাইয়াদের উদ্দেশে নতুন শব্দবন্ধ তৈরি হয়, ‘টুকরে টুকরে গ্যাং’। প্রয়াত অর্থমন্ত্রী অরুণ জেটলির মুখে প্রথম এই শব্দবন্ধ শোনা যায়। এরপর গেরুয়া শিবিরে এতটাই জনপ্রিয় হয়ে ওঠে, বিভিন্ন সভায় খোদ নরেন্দ্র মোদী-অমিত শাহ এই শব্দে নিশানা শুরু করেন বিরোধীদের।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

কিন্তু কী এই ‘টুকরে টুকরে গ্যাং’? কেনই বা তাদের ‘টুকরে টুকরে গ্যাং’ বলা হয়? কারা রয়েছে ওই গ্যাং-এ? এমন সব প্রশ্ন নিয়ে তথ্যের অধিকার আইনে গত ডিসেম্বর জানতে চেয়েছিলেন ছাত্র নেতা সাকেত গোখেল। জবাবে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকে এক কথায় উত্তর, তাদের কাছে এ সম্পর্কে কোনও তথ্য নেই। এরপরই গোখেল বলেন, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী তা হলে মিথ্যে কথা বলছেন। নির্বাচন কমিশনের গিয়ে তাঁর সাংসদ পদ খারিজ করার আর্জি জানাবো।


আরও পড়ুন- IMF এবং গোপীনাথের উপর আক্রমণ শুরু হলো বলে, পূর্বাভাস দিলেন চিদম্বরমও


‘টুকরে টুকরে গ্যাং’ আর শুধু কানাহাইয়াদের উদ্দেশেই সীমাবদ্ধ নেই, যে কোনও ইস্যুতে যখনই বিরোধীরা ছন্নছাড়া হয়েছে, তাঁদেরও ‘টুকরে টুকরে গ্যাং’ বলে তোপ দাগিয়েছে গেরুয়া শিবির। কখনও স্মৃতি ইরানি, কখনও গিরিরাজ, কখনও রবিশঙ্কর প্রসাদ, বিরোধীদের একহাত নিয়েছেন এই শব্দবন্ধেই।