নির্বাচনের আগে ভয়ঙ্কর এই পরিস্থিতি এখানে!
নির্বাচন যতই এগিয়ে আসছে ততই একের পর এক ঘটনা। আর তার অধিকাংশই যৌন নিগ্রহ সংক্রান্ত। মাস দু`য়েক আগে জাতীয় সড়কের ধারে গাড়ি থেকে জোর করে মা ও মেয়েকে নামিয়ে এনে ধর্ষণ করা হয়েছিল। সেই ঘটনায় বিতর্কও যেমন ছড়িয়েছিল, তেমনই তা নিয়ে প্রতিবাদের ঝড়ও। রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে আশ্বাস দেওয়া হয়েছিল, গোটা ঘটনার তদন্ত করে দোষীদের চরম শাস্তি দেওয়া হবে। কিন্তু, তারপর থেকে কেটে গেছে দুটি মাস। এখনও মেটেনি সমস্যা। সেই পরিস্থিতি থেকে বেরতে না বেরতেই ফের নতুন ঘটনা উত্তরপ্রদেশেই। এবার জায়গাটা লখনওয়ে।
ওয়েব ডেস্ক : নির্বাচন যতই এগিয়ে আসছে ততই একের পর এক ঘটনা। আর তার অধিকাংশই যৌন নিগ্রহ সংক্রান্ত। মাস দু'য়েক আগে জাতীয় সড়কের ধারে গাড়ি থেকে জোর করে মা ও মেয়েকে নামিয়ে এনে ধর্ষণ করা হয়েছিল। সেই ঘটনায় বিতর্কও যেমন ছড়িয়েছিল, তেমনই তা নিয়ে প্রতিবাদের ঝড়ও। রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে আশ্বাস দেওয়া হয়েছিল, গোটা ঘটনার তদন্ত করে দোষীদের চরম শাস্তি দেওয়া হবে। কিন্তু, তারপর থেকে কেটে গেছে দুটি মাস। এখনও মেটেনি সমস্যা। সেই পরিস্থিতি থেকে বেরতে না বেরতেই ফের নতুন ঘটনা উত্তরপ্রদেশেই। এবার জায়গাটা লখনওয়ে।
আরও পড়ুন- লজ্জা! উরিতে শহীদ জওয়ানদের স্মৃতিতে মিছিল থেকে 'পাকিস্তান জিন্দাবাদ' স্লোগান
গতাল রাতের ঘটনা হলেও, এখনও গোটা পরিবারটি আতঙ্কে। কারণ, ২৪ ঘণ্টাও পেরোয়নি। দুষ্কৃতীদের হাতে ধর্ষণের শিকার পরিবারের ১২ বছরের মেয়েটি। সেই সঙ্গে চরম হেনস্থার শিকার বাকি সদস্যরাও। যদিও, ফের একই রকম ভাবে অখিলেশ যাদব সরকারে পক্ষ থেকে আশ্বাসের বাণী শোনানো হয়েছে এক্ষেত্রেও। "ন্যায় মিলবেই!"
জানা গেছে, গতকাল রাতে হঠাত্ই বাড়ির দরজা ভেঙে ঢোকে একদল দুষ্কৃতী। তারপর বেধড়ক ভাবে মারা হয় ওই কিশোরীর বাবা, মা ও ভাইকে। পরে তাকেও বাড়ি থেকে কিছুটা দূরে নিয়ে গিয়ে গণধর্ষণ করা হয়। আশঙ্কাজনক অবস্থায় অবশেষে তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
তবে, প্রশ্ন উঠছে কেনও এই অবস্থা? ঠিক নির্বাচনের আগেই কেনও এই পরিস্থিতি? উত্তর মেলেনি বর্তমান সরকার থেকে আইন বিশেষজ্ঞদের কারও কাছ থেকেই।