নিজস্ব প্রতিবেদন: ক্ষমতায় আসার পর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর প্রথম প্রজাতন্ত্র দিবসের কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠানে হাজির ছিলেন তত্কালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা। আসন্ন প্রজাতন্ত্র দিবসের অনুষ্ঠানে অতিথি হতে চলেছেন আসিয়ানভুক্ত দেশগুলির রাষ্ট্রনায়করা।  


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

অ্যাক্ট ইস্ট নীতিতে পূর্বের দেশগুলির সঙ্গে সম্পর্ক জোরদার করার নীতি নিয়েছে মোদী সরকার। সূত্রের খবর, এবারের প্রজাতন্ত্র দিবসের অনুষ্ঠানে ভারতের আমন্ত্রণ স্বীকার করেছেন ভিয়েতনাম ও সিঙ্গাপুরের প্রধানমন্ত্রী। ভিয়েতনামের প্রধানমন্ত্রী জুয়ান ফুক ও সিঙ্গাপুরের প্রধানমন্ত্রীর লি সিয়েন লুং থাকবেন কুচকাওয়াজের অনুষ্ঠানে। মালয়শিয়ার প্রধানমন্ত্রীর নজীব রজকের ভারত আসাও মোটামুটি নিশ্চিত। 


মায়নামার, কম্বোডিয়ার মতো দেশগুলির রাষ্ট্রনায়করাও থাকতে পারেন। সূত্রের খবর, আসিয়ানভুক্ত দশটি দেশের রাষ্ট্রপ্রধানদের আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। এর আগে দু'বার প্রজাতন্ত্র দিবসের কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠানে একাধিক অতিথি ছিলেন। ১৯৬৮ সালে তত্কালীন যুগোশ্লাভিয়া ও সোভিয়েত ইউনিয়নের প্রিমিয়ার উপস্থিত ছিলেন। ১৯৭৪ সালে এই দু'জনের সঙ্গে ছিলেন শ্রীলঙ্কার প্রধানমন্ত্রীও।    


ভারত-আসিয়ান বন্ধুত্ব শীর্ষক সম্মেলনেও যোগ দেবেন আসিয়ানভুক্ত দেশগুলির রাষ্ট্রনায়করা। সম্প্রতি আসিয়ানভুক্ত দেশগুলির সঙ্গে প্রতিরক্ষা ও নিরাপত্তা সংক্রান্ত সম্পর্কে মজবুত করার উপরে জোর দিয়েছে মোদী সরকার। চিনকে চাপে রাখতে আসিয়ানভুক্ত দেশগুলিকে পাশে নিয়েছে ভারত। বেজিংয়ের আগ্রাসনের মোকাবিলায় ভিয়েতনামের গুরুত্বপূর্ণ সহযোগী নয়াদিল্লি। আসিয়ান দেশগুলির সঙ্গে ভারতের ব্যবসাও বৃদ্ধি পেয়েছে। ২০১৫-১৬ সালে ব্যবসা ছিল ৬৫ মার্কিন ডলার। ২০১৬-১৭ সালে তা বৃদ্ধি পেয়ে হয়েছে ৭০ বিলিয়ন। 


আরও পড়ুন, আশা জাগিয়েও মুকুলকে ঝুলিয়ে দিল বিজেপি