নিজস্ব প্রতিবেদন: শোপিয়ানে গতকাল থেকে চলছে জঙ্গি ও নিরাপত্তারক্ষীর গুলির লড়াই। মৃত্যু হয়েছে ৩ জঙ্গির। শুক্রবার সংঘর্ষে ২ এবং আজ এক জঙ্গির মৃত্যু হয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। এর মধ্যে জ়িনাত উল ইসলাম নায়কু নামে এক জঙ্গির দেহ শুক্রবার রাতেই তার পরিবারের কাছে তুলে দেওয়া হয়। এই সংঘর্ষে সেনার ৩৪ রাষ্ট্রীয় রাইফেলের এক জওয়ান শহিদ হন।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING


শোপিয়ানে জইশ-ই-মহম্মদের স্থানীয় জঙ্গি হিসাবে পরিচিত নায়কুর সঙ্গে পাকিস্তানে সক্রিয় যোগাযোগ রয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। উপত্যকায় হিংসা ছড়ানো, পুলিস হত্যা, শোপিয়ান পুলিস স্টেশনে বোমাবর্ষণ ঘটনার নেপথ্যে নায়কুর ভূমিকা রয়েছে। ২০১৮ সালে অগস্টে শোপিয়ান পুলিস স্টেশনে হামলায় মৃত্যু হয় ৪ পুলিস কর্মীর।


আরও পড়ুন- উন্নাওকাণ্ডে ট্রাক মালিকের বয়ানে বিভ্রান্তি, সিবিআই হন্যে হয়ে খুঁজছে নম্বর প্লেটে কালির সূত্র


শনিবার, বারমুলা জেলায় সোপোরে গুলির লড়াইয়ে এক জঙ্গির মৃত্যু হয়েছে। সোপোরের ওয়ারপোরায় জঙ্গি লুকিয়ে থাকার আগাম খবর পেয়ে যৌথ অভিযান চালায় সেনা ও পুলিস। গতকাল অমরনাথ যাত্রা পথে ল্যান্ডমাইন এবং পাক সেনার ব্যবহৃত স্নাইপার রাইফেল উদ্ধার হয়। সেনা সাংবাদিক বৈঠক করে জানিয়ে দেয়, বড়সড় হামলার ছক কষেছিল জইশের জঙ্গি। পাক সেনার মদতেই হামলা চালানোর ছক কষা হয় বলে সূত্রে খবর। এরপরই অমরনাথ যাত্রী এবং পর্যটকদের ফিরে আসার অনুরোধ জানায় জম্মু-কাশ্মীর প্রশাসন। এই থমথমে পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে উপত্যকায়।