ব্যুরো: আগামী রবিবারই বৈঠকে বসছেন দুদেশের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা। আর তার আগে গত একমাসে আটচল্লিশবার অস্ত্রবিরতি লঙ্ঘন। ন-জনের মৃত্যু। শেষমেষ পাকহাইকমিশানরকে ডেকে পাঠাল বিদেশমন্ত্রক। এই পরিস্থিতিতে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা পর্যায়ের বৈঠকের যৌক্তিকতা নিয়েই প্রশ্ন তুলছে কংগ্রেস।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

দিনের পর দিন অস্ত্রবিরতি লঙ্ঘন। বেপরোয়া পাকসেনা। চোদ্দই অগাস্ট দিল্লির পাক হাইকমিশনের দফতরে কাশ্মীর নিয়ে আবদুল বাসিতের বিতর্কিত মন্তব্য। আর এসবের মধ্যেই জম্মু-কাশ্মীরের বালাকোট সেক্টরে পাকসেনার মর্টার হানা। সাধারণ মানুষের মৃত্যু। এই পরিস্থিতিতে দাঁড়িয়েই তেইশ তারিখ দিল্লি আসছেন পাকিস্তানের নিরাপত্তা উপদেষ্টা সরতাজ আজিজ। বৈঠক করবেন ভারতের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে। এই বৈঠকের যৌক্তিকতা নিয়েই প্রশ্ন তুলতে শুরু করেছে কংগ্রেস।


কংগ্রেস তোপ দেগেছে প্রধানমন্ত্রীর দিকেও।


মুখ খুলেছে ন্যাশনাল কনফারেন্সও। কথায় কথায় টুইট করেন নরেন্দ্র মোদী। তবে পুঞ্চ বালাকোটে যখন পাকসেনার গুলি মর্টার হানায় বলি হচ্ছেন সাধারণ মানুষ, তখন কেন চুপ প্রধানমন্ত্রী? টুইটারে প্রশ্ন তুললেন ওমর আবদুল্লা।


পনেরোই অগাস্ট নরেন্দ্র মোদীকে যখন শুভেচ্ছা জানাচ্ছেন নওয়াজ শরিফ, তখনও সীমান্তে নির্বিচারে গোলাগুলি চালিয়ে যাচ্ছে পাকসেনা।


আতঙ্কে ঘর ছাড়ছেন বালাকোট সেক্টরের সীমান্ত লাগোয়া এলাকার মানুষ। কেন্দ্রের অবস্থানের সমালোচনায় সুর চড়িয়েছেন প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞরাও।


শেষপর্যন্ত পাক হাইকমিশনারকে ডেকে পাঠাল বিদেশমন্ত্রক।