নিজস্ব প্রতিবেদন: প্রয়াগরাজ হত্যাকাণ্ডে (Prayagraj Killing) জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের (NHRC) দ্বারস্থ তৃণমূল (TMC)। দিল্লিতে কমিশনের অফিসে গিয়ে তথ্য-সহ স্মারকলিপি জমা দিলেন দোলা সেন, শাকেত গোখেল ও ললিতেশ ত্রিপাঠী। শুধু তাই নয়, খোদ NHRC-র চেয়ারম্যান অরুণ মিশ্রের সঙ্গে বাদানুবাদে জড়িয়ে পড়লেন তাঁরা। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

উত্তরপ্রদেশের প্রয়াগরাজে 'গণহত্যা'। খুন হয়ে গিয়েছেন একই পরিবারের ৫ জন। রেহাই পায়নি ২ বছরের শিশুও। খুনের পর আবার আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয় বাড়িতে! প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, ঘটনার দিন সকালে ওই বাড়ি থেকে ধোঁয়া বেরোতে দেখেন তাঁরা। এরপর আগুন লাগার আশঙ্কায় যখন বাড়ি ভিতরে ঢোকেন, তখন আঁতকে ওঠেন সকলেই। কেন? দেখেন, ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়ে রয়েছেন ৫ জনের রক্তাক্ত দেহ। আর একটি ঘরে দাউদাউ করে আগুন জ্বলছে! 


আরও পড়ুন: Tripura: লক্ষ্য ২০২৩! ত্রিপুরায় রাজ্য কমিটি ঘোষণা তৃণমূলের


রবিবার প্রয়াগরাজে যায় তৃণমূলের ৫ সদস্যের প্রতিনিধিদল। কারা ছিলেন প্রতিনিধিদলে? দোলা সেন, মমতাবালা ঠাকুর, সাকেত গোখলে, উমা সোরেন ও ললিতেশ ত্রিপাঠি। এবার NHRC-তে গেল তৃণমূল। ৩ সদস্যের প্রতিনিধিদলে ছিলেন দোলা সেন, সাকেত গোখলে ও ললিতেশ ত্রিপাঠী। 



NHRC-র সঙ্গে কেন বাদানুবাদ? তৃণমূল নেত্রী দোলের সেনের দাবি, এদিন কলকাতা থেকে এসেছেন শুনেই NHRC- কর্মী নাকি বলেন, বাংলার অনেক হিংসা হচ্ছে। উত্তরপ্রদেশের ঘটনা নিয়ে কেন এসেছেন? তীব্র প্রতিবাদ করেন তিনি। ত্রিপুরা-সহ অন্য রাজ্যে কেন স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে পদক্ষেপ নয়?NHRC-র চেয়ারম্যানের অরুণ মিশ্রের কাছে জানতে চান সাকেত গোখলে। স্রেফ রেগে যাওয়াই নয়, সচিবকে পশ্চিমবঙ্গে মুখ্যসচিবকে ফোন করার বির্দেশ দেন তিনি। যদিও শেষপর্যন্ত মুখ্যসচিবের সঙ্গে কথা হয়নি। 


(Zee 24 Ghanta App দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির লেটেস্ট খবর পড়তে ডাউনলোড করুন Zee 24 Ghanta App)