নিজস্ব প্রতিবেদন: নয়াদিল্লিতে তৃণমূল কংগ্রেসের (TMC) নজিরবিহীন প্রতিবাদ। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের (HM Amit Shah) দফতরের সামনে ধর্নায় তৃণমূল সাংসদরা। নর্থ ব্লকের সামনে মাদুর পেতে ধর্নায় সুখেন্দুশেখর রায়, কল্যাণ বন্দ্য়োপাধ্যায়, ডেরেক ও'ব্রায়েন, সৌগত রায়, শান্তনু সেনরা, অপরূপা পোদ্দার, দোলা সেন, মালা রায়-সহ ১৮ জন সাংসদ। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

ত্রিপুরাতে তৃণমূল কংগ্রেসের উপর হামলা, যুব তৃণমূলের সভানেত্রী সায়নী ঘোষের (Sayani Ghosh) গ্রেফতারি এবং অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে কর্মসূচি করতে না দেওয়ার অভিযোগ। রাজধানীতে অমিত শাহের সঙ্গে দেখা করতে চান তৃণমূল সাংসদরা। কিন্তু সেই অনুমতি না পেয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের সামনে ধর্নায় তৃণমূল কংগ্রেস সাংসদরা। কেন্দ্রের বিজেপি (BJP) সরকার এবং ত্রিপুরার বিপ্লব দেবের (Biplab Deb) সরকারকে তীব্র আক্রমণ করেন তৃণমূল সাংসদরা। 



তৃণমূল সাংসদ সুখেন্দুশেখর রায় অভিযোগ করেন, "ত্রিপুরায় গুন্ডারাজ চলছে। তৃণমূলে উপর হামলা হচ্ছে। এর প্রতিবাদে আমরা অমিত শাহের সঙ্গে দেখা করতে চেয়েছিলাম। কিন্তু সেই অনুমতি দেওয়া হয়নি।শান্তনু সেন অভিযোগ করেন, "ত্রিপুরায় গণতন্ত্র ভূলুষ্ঠিত। তৃণমূল এর প্রতিবাদে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করতে চেয়েছিল। কিন্তু ভয় পেয়ে সেই অনুমতি দেওয়া হয়নি।" দোলা সেন বলেন, "২৪ ঘণ্টা পরেও আমাদের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করার অনুমতি দেওয়া হয়নি। যতক্ষণ না দেখা করতে দেওয়া হবে ধর্না চলবে। আমরা সাংসদ আমরা দেশের যেখানে খুশি যেতে পারি। প্রয়োজনে আমাদের গ্রেফতার করুক।"



ত্রিপুরা, নয়াদিল্লিতে  তৃণমূলের বিক্ষোভের আঁচ পৌঁছে গিয়েছে কলকাতাতে। এখানে রাজ্য বিজেপির সদর দফতরের সামনে বিক্ষোভে বসেন তৃণমূল কর্মীরা। পরে পুলিস এসে সেই বিক্ষোভ তোলে। পরে রাজ্য দফতর গঙ্গাজল দিয়ে ধোঁয় বিজেপি। পাল্টা স্লোগানিং করেন বিজেপি কর্মীরা।