নিজস্ব প্রতিবেদন: কুপওয়াড়ার পর অবন্তীপোরা। মঙ্গলবার রাত থেকে জম্মু-কাশ্মীরের অবন্তীপোরার বেইঘপোর এলাকায় চলছে গুলির লড়াই। গতকালই খবর ছিল, হিজ়বুল মুজাহিদিনের প্রথম সারির এক কম্যান্ডার ওই এলাকায় আস্তানা গেঁড়েছে। খবর মিলতেই সেই বাড়িকে চিহ্নিত করা হয়। জম্মু-কাশ্মীর পুলিস এবং সেনার যৌথ অভিযানে চলছে গুলির লড়াই।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

সূত্রের খবর, হিজ়বুলের ওই কম্যান্ডার এবং এক সঙ্গী গুলির লড়াইয়ে মারা গিয়েছে। যদিও জম্মু-কাশ্মীর পুলিসের তরফে এই খবর নিশ্চিত করা হয়নি। শুধুমাত্র জানানো হয়েছে, এখনও গুলির লড়াই চলছে। ওই জঙ্গি হিজ়বুলের প্রথম সারির কম্যান্ডার এবং জম্মু-কাশ্মীরের মোস্ট ওয়ান্টেড। পুলিস সূত্রে খবর, জঙ্গি কার্যকলাপে স্থানীয় কাশ্মিরিদের কাজে লাগানো হচ্ছে। কখনও জম্মু-কাশ্মীর পুলিস কর্মীদের হত্যা করে কিংবা ভয় দেখিয়ে তাঁদের ইস্তফা দিতে বাধ্য করছে হিজ়বুল মুজাহিদিন। বাইরে থেকে লস্কর-ই-তইবা, জইশ-ই-মহম্মদের মতো জঙ্গি সংগঠন মদত দিচ্ছে বলে খবর।


আরও পড়ুন- ২৯ মে পর্যন্ত লকডাউনের মেয়াদ বাড়াল এই রাজ্য, একইসঙ্গে কার্ফু জারিরও নির্দেশ


গত এক মাস ধরে কাশ্মীর উপত্যকায় জঙ্গিপনা অব্যাহত। শহিদ হয়েছেন ২২ নিরাপত্তা রক্ষী। করোনা আবহের সুযোগ নিয়ে কাশ্মীরকে উত্তপ্ত করতে তত্পর হয়েছে জঙ্গিসংগঠনগুলি। গত রবিবার কুপওয়াড়ায় গুলি লড়াইয়ে শহিদ হন কর্নেল এবং মেজর র্যাঙ্কের দুই সেনা কর্মী। মোট পাঁচ নিরাপত্তা রক্ষীর মৃত্যু হয় এ দিন। সোমবার সিআরপিএফ এক দলের উপর হামলা চালানোয় ৩ নিরাপত্তা রক্ষীর মৃত্যু হয়েছে।