নিজস্ব প্রতিবেদন: নভেম্বরের শুরুতেই বঙ্গ উপকূলে আছড়ে পড়তে পারে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়। এমনই সম্ভাবনার কথা জানিয়েছে একাধিক আন্তর্জাতিক আবহাওয়া সংস্থা।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

পূর্বাভাস অনুসারে, দিন কয়েক ধরে দক্ষিণ চিন সাগরে অবস্থান করছে একটি সুস্পষ্ট নিম্নচাপ। যা ক্রমশ শক্তিশালী হয়ে মালাক্কা উপদ্বীপ অতিক্রম করে প্রবেশ করতে পারে বঙ্গোপসাগরে। এর পর সেটি ঘূর্ণিঝড়ের রূপ নিয়ে আন্দামান নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ পার করবে সেটি। বঙ্গোপসাগরে ক্রমশ শক্তি সঞ্চয় করে প্রবল বেগে উপকূলে আছড়ে পড়তে পারে সেটি। 


প্রাথমিক অনুমান অনুসারে, বাংলাদেশের চট্টগ্রাম উপকূলে আছড়ে পড়তে পারে ঘূর্ণিঝড়টি। তবে এব্যাপারে সুনির্দিষ্ট ভাবে কোনও পূর্বাভাস এখনো দিতে পারেননি আবহবিদরা। ক্যাটারি ২ থেকে ক্যাটাগরি ৪ ঘূর্ণিঝড় হিসাবে আছড়ে পড়তে পারেন ঝড়টি। সেক্ষেত্রে ঝড়ের কেন্দ্রে বাতাসের সর্বোচ্চ গতি পৌঁছতে পারে ঘণ্টায় ২০০ কিলোমিটারে। সম্ভবত ৬ - ৭ নভেম্বর উপকূল স্পর্শ করতে পারে ঘূর্ণিঝড়টি। 


আরও পড়ুন - নতুন বছরে মুম্বইয়ে চালু হচ্ছে এসি লোকাল ট্রেন


প্রতি বছর নভেম্বরের প্রথম সপ্তাহে বঙ্গোপসাগর ঘূর্ণিঝড় প্রবণ হয়ে ওঠে। একের পর এক ঘূর্ণিঝড় আছড়ে পড়তে থাকে ভারতের পূর্ব উপকূলে। স্থানীয় ভাষায় একে বলে আশ্বিনে ঝড়। আবহবিদরা বলছেন, বঙ্গোপসাগরে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়গুলির উত্পত্তি হয় দক্ষিণ চিন সাগরে অবস্থিত নিম্নচাপ থেকে। এবার দক্ষিণ চিন সাগরে তেমনই একটি নিম্নচাপ তৈরি হওয়ায় প্রমাদ গুনছেন তাঁরা।