গরু চুরির অভিযোগে নওগাঁওতে দুই ব্যক্তিকে পিটিয়ে মারল একদল লোক
অসমে গোরক্ষকদের তাণ্ডব। গরু চুরির অভিযোগে নওগাঁওতে দুই ব্যক্তিকে পিটিয়ে মারল একদল লোক। দুই যুবকেরই বয়স পঁচিশ বছরের নীচে। নাম আবু হানিফা ও রিয়াজুদ্দিন আলি। নওগাঁওয়ের কাসামারি গ্রামের কাছে তাদের ধরে ফেলে জনতা। মারতে মারতে প্রায় দেড় কিলোমিটার নিয়ে যাওয়া হয়। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গেলে, দুজনকে গুরুতর আহত অবস্থায় উদ্ধার করে পুলিস। হাসপাতালে দুজনেরই মৃত্যু হয়। যদিও একে এখনই গোরক্ষকদের সন্ত্রাস বলে ঘোষণা করতে রাজি নয় প্রশাসন। পুলিস জানিয়েছে, এই এলাকায় গরু চুরির অভিযোগ দীর্ঘদিনের। চোরেরা ধরা পড়ে মারও খায়। কিন্তু, কারও মৃত্যুর ঘটনা এই প্রথম। অসমে গোহত্যা কার্যত বন্ধ। কোনও গরুকে জবাই করতে হলে সার্টিফিকেট লাগে। তবে অসমে গরু ও মোষের মাংস সহজেই পাওয়া যায়। ধর্মীয় অনুষ্ঠানে অবশ্য গোহত্যার অনুমতি রয়েছে। বিজেপি ক্ষমতায় আসার পর থেকে এই রাজ্যে গোহত্যা বিরোধী আন্দোলন গতি পেয়েছে।
ওয়েব ডেস্ক: অসমে গোরক্ষকদের তাণ্ডব। গরু চুরির অভিযোগে নওগাঁওতে দুই ব্যক্তিকে পিটিয়ে মারল একদল লোক। দুই যুবকেরই বয়স পঁচিশ বছরের নীচে। নাম আবু হানিফা ও রিয়াজুদ্দিন আলি। নওগাঁওয়ের কাসামারি গ্রামের কাছে তাদের ধরে ফেলে জনতা। মারতে মারতে প্রায় দেড় কিলোমিটার নিয়ে যাওয়া হয়। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গেলে, দুজনকে গুরুতর আহত অবস্থায় উদ্ধার করে পুলিস। হাসপাতালে দুজনেরই মৃত্যু হয়। যদিও একে এখনই গোরক্ষকদের সন্ত্রাস বলে ঘোষণা করতে রাজি নয় প্রশাসন। পুলিস জানিয়েছে, এই এলাকায় গরু চুরির অভিযোগ দীর্ঘদিনের। চোরেরা ধরা পড়ে মারও খায়। কিন্তু, কারও মৃত্যুর ঘটনা এই প্রথম। অসমে গোহত্যা কার্যত বন্ধ। কোনও গরুকে জবাই করতে হলে সার্টিফিকেট লাগে। তবে অসমে গরু ও মোষের মাংস সহজেই পাওয়া যায়। ধর্মীয় অনুষ্ঠানে অবশ্য গোহত্যার অনুমতি রয়েছে। বিজেপি ক্ষমতায় আসার পর থেকে এই রাজ্যে গোহত্যা বিরোধী আন্দোলন গতি পেয়েছে।