নিজস্ব প্রতিবেদন: উন্নাওয়ের নির্যাতিতা ‘সর্বোচ্চ পর্যায়ের হুমকির’ মুখে! আদালতকে নির্যাতিতার নিরাপত্তা সম্পর্কে এভাবেই ব্যাখ্যা করে বুধবার জানায় সিবিআই। সেই পরিপ্রেক্ষিতে উত্তর প্রদেশ সরকারকে নোটিস দিয়ে আদালত জানতে চায়, নির্যাতিতা ও তাঁর পরিবারকে নিরাপদ স্থানে রাখা যায় কিনা! কিন্তু প্রশ্ন উঠছে, ‘সর্বোচ্চ পর্যায়ের হুমকির’ অর্থ কী? প্রাণনাশ না অন্য কিছু।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING


উল্লেখ্য, গত ২৮ জুলাই গাড়ি দুর্ঘটনায় আশঙ্কাজনক অবস্থায় দিল্লির এইমস-এ  ভর্তি নির্যাতিতা এবং তাঁর আইনজীবী। পরিকল্পনামাফিক খুনের অভিযোগ তোলে নির্যাতিতার পরিবার। বিজেপির বহিষ্কৃত  বিধায়ক কুলদীপ সেঙ্গারের অভিযোগের আঙুল ওঠে।  নির্যাতিতার পরিবারকে কড়া নিরাপত্তা দেওয়া সত্ত্বেও এ দিন সিবিআইয়ের আইনজীবী জানান, সাক্ষী নিরাপত্তা স্কিমে ‘এ ক্যাটাগরির হুমকির’ আশঙ্কা রয়েছে।


আরও পড়ুন- হিন্দি নয় তামিলই দেশকে জুড়তে পারে, অমিতকে কটাক্ষ ডিএমকে নেতার


উল্লেখ্য, সিবিআইয়ের আইনজীবী এর আগে সুপ্রিম কোর্টে আর্জি জানিয়েছিলেন, নির্যাতিতার বয়ান সংগ্রহ করতে এইমসেই অস্থায়ী কোর্ট তৈরি করা হোক। চলতি মাসে এক বিচারক হাসপাতালে গিয়ে নির্যাতিতার সঙ্গে দেখা করেন। সেখানে ‘কোর্টরুম’ তৈরি করে অভিযুক্ত সেঙ্গারকেও উপস্থিত করা হয়।


উল্লেখ্য, নির্যাতিতার চিঠির ভিত্তিতে সুপ্রিম কোর্টে এই মামলার শুনানি শুরু হয়। উন্নাও কাণ্ডের ৫টি মামলা উত্তর প্রদেশ থেকে স্থানান্তরিত করা হয় দিল্লিতে। প্রতিদিন শুনানির  নির্দেশ দেওয়া হয়। ৪৫ দিনের মধ্যে শুনানি শেষ করতে হবে সিবিআইকে নির্দেশ দেয় সুপ্রিম কোর্ট।