ওয়েব ডেস্ক: স্কুল পাঠ্যে জাকির নাইককে 'গুরুত্বপূ্র্ণ ইসলামিক ব্যক্তিত্ব' বলে উল্লেখ করায় শো-কজ নোটিস পৌঁছল আলিগড়ের একটি স্কুলে। নোটিস পাঠিয়েছে উত্তর প্রদেশের স্কুলশিক্ষা দফতর। ঘটনায় উপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য গঠন করা হয়েছে ৩ সদস্যের কমিটি।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

২০১৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে ঢাকার হোলি আর্টিসন বেকারিতে জঙ্গিহামলার পর প্রকাশ্যে আসে জাকির নাইকের নাম। বাংলাদেশ সরকারের তরফে জানা যায় হামলায় অংশগ্রহণকারী বেশ কয়েকজন জঙ্গি জাকির নাইকের ভাষণ শুনে ইসলামি চরমপন্থায় উদ্বুদ্ধ হয়েছিল। এর পরই জাকিরের বিরুদ্ধে তদন্তে নামে এনআইএ। এর কয়েকদিনের মধ্যেই দেশ ছেড়ে মধ্যপ্রাচ্যে পালায় জাকির। সেই থেকে গ্রেফতারির ভয়ে দেশে ফেরেনি সে। গত বছরই জাকিরের বিরুদ্ধে চার্জশিট পেশ করেছে এনআইএ। 


আরও পড়ুন - সুন্দরবনে জালে 'দৈত্যাকৃতি' মাছ, দেখুন ভিডিও


এহেন ব্যক্তিত্বকে কেন 'গুরুত্বপূর্ণ ইসলামি ব্যক্তিত্ব' বলে উল্লেখ করা হল শো-কজে তা জানতে চেয়েছে উত্তর প্রদেশের শিক্ষা দফতর। উত্তর প্রদেশের শিশু শিক্ষা আধিকারিক ধীরেন্দ্র কুমারের নেতৃত্বে গঠিত তিন সদস্যের কমিটিকে এক সপ্তাহের মধ্যে রিপোর্ট দিতে বলেছে স্কুল শিক্ষা দফতর। সেরাজ্যের শিক্ষা দফতর সূত্রের খবর, আলিগড়ের মাসুদ নগরের ইসলামিক মিশন স্কুল নামে ওই প্রতিষ্ঠানে প্রথম থেকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত পঠনপাঠন হয়। সরকার স্বীকৃত এই ইংরাজি মাধ্যম স্কুলটি। যে বইটি নিয়ে বিতর্ক তার প্রকাশক স্কুল কর্তৃপক্ষই।  


যদিও স্কুল কর্তৃপক্ষের দাবি, ২০১৫ সালে ছাপা হয়েছিল ওই বই। তখন জাকির নাইকের বিরুদ্ধে কোথাও কোনও অভিযোগ ছিল না।