নিজস্ব প্রতিবেদন: উন্নাওয়ে পেট্রোল ঢেলে নির্যাতিতাকে আগুনে পুড়িয়ে মারার চেষ্টা চলে। ‘কসুর’ নিজের বিচার চাইতে আদালতে যাচ্ছিল। আর চিত্রকূটে দেখা গেল, বিয়ের অনুষ্ঠানে নাচ বন্ধ করায় মহিলাকে গুলি করল দুষ্কৃতী। হায়দরাবাদে পশুচিকিত্সককে ধর্ষণ ও পুড়িয়ে মারার বিভত্সতার ক্ষত দগদগে মানুষের মনে। কিন্তু বিরাম নেই মহিলাদের উপর নির্যাতন।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হওয়া এক ভিডিয়োতে দেখা যায়, বিয়ের অনুষ্ঠানে নাচছিলেন কয়েকজন মহিলা। গান বন্ধ হয়ে যাওয়া তাঁরা নাচ বন্ধ করে দেন। হুমকি আসে এখনি না নাচলে গুলি করা হবে। সত্যি সত্যি এক মদ্যপ এক মহিলাকে উদ্দেশ্য করে গুলি চালায়। গাল ঘেঁষে বেরিয়ে যায় গুলিটি। গুরুতর জখম অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করা হয় তাঁকে। অপরিচিত ব্যক্তির বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করে পুলিস।




আরও পড়ুন- সুন্দর পিচাইয়ের নাম ভুল! আমেরিকার সংবাদপত্রকে ছেড়ে কথা বললেন না ভারতীয়রা


গতকাল লখনউ আদালতে যাওয়ার সময় উন্নাওয়ের এক নির্যাতিতাকে বেধড়ক মেরে গায়ে আগুন লাগিয়ে দেয় দুষ্কৃতীরা। আগুন লাগা অবস্থায় ছুটতে থাকেন নির্যাতিতা। এমন বর্বরোচিত কাণ্ডে গ্রেফতার করা হয়েছে ৩ জনকে। নির্যাতিতা মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ছেন সফদরজঙ্গ হাসপাতালে। শরীরে ৯০ শতাংশ পুড়ে গেছে বলে চিকিত্করা জানাচ্ছেন। উন্নাওয়ের এমনই আর এক নির্যাতিতা আদালতে যাওয়ার পথেই ট্রাকের সংঘর্ষে গুরুতর জখম হন। তিনিও মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন। নির্ভয়া, হায়দরাবাদের পশুচিকিত্সক, কাঠুয়ার নাবালিকা কিংবা কামদুনি এঁদেরকে সেই লড়াইয়েরও সুযোগ দেয়নি দুর্বৃত্তরা।