ওয়বে ডেস্ক: ৮ নভেম্বর মধ্যরাত থেকেই নিষিদ্ধ হয়েছে পুরনো ৫০০ এবং ১০০০ টাকার নোট। বদলে ভারতের বাজারে এসেছে ২০০০ টাকার নতুন নোট। এই প্রথম ভারতে ২০০০ টাকার নোটের প্রচলন শুরু হল, আর এর পিছনে রয়েছে কালো টাকা, জাল নোট, সন্ত্রাসের মত ইস্যু। ৫০০ টাকার পুরনো নোটের বদলে এসেছে নতুন নোট, আগামী দিনে আসতে চলেছে ১০০০ টাকার নোটও, ইঙ্গিত দিয়েছে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক। কিন্তু কেন নোট ব্যানের পর ২০০০ টাকাই মানুষের কাছে পৌঁছে দিল সরকার। এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজলেন অর্থনীতিবিদ বিবেক দেব রায়। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

 



প্রথমত, তিনি সরকারের সাহসী পদক্ষেপকে সাধুবাদ জানিয়ে বলেছেন, "সরকারকে এত বোকা ভাবার কোনও কারণ নেই, ভারতের মানুষও বোকা নন"। ২০০০ টাকার নোট ভারতে খুব গুরুত্বপূর্ণ এই কারণেই, "মূল্যের নিরিখে ২০০০ টাকার নোট এখনও পর্যন্ত সবথেকে উচ্চ মূল্যের যা অন্য নোটের থেকে বাস্তবিক পক্ষে বেশি কার্যোপযোগী এবং প্রিন্ট কস্টের তুলনায় এই নোট চলবেও বেশি দিন" আরও পড়ুন- উগ্র দক্ষিণপন্থার হাতেই কী ভারতে বোনা হল নয়া সাম্যবাদের বীজ?


 


 


 অর্থনীতিবিদ বিবেক দেব রায়ের আরও যুক্তি, "এটিএমে একটা সময়ের মধ্যে একটা লিমিটেড সংখ্যার নোটই রাখা যায়। সেখান থেকেই টাকা তোলেন মানুষ। টাকা না থাকলে, লেনদেনই হয় না। সেক্ষেত্রে বেশি টাকা তুলতে হলে ২০০০ টাকার নোটই সব থেকে কার্যকর হবে, ব্যতিক্রম কেবল ১০০ টাকার ক্ষেত্রেই রয়েছে। আরও একটি বিষয় ২০০০ টাকার নোট প্রচলনের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ, তা হল মুদ্রাস্ফীতি"।