ওয়েব ডেস্ক : নোট বাতিলের পর কেটে গেছে নয় মাস। বাতিল হয়েছে পুরনো ৫০০ ও ১০০০ টাকার নোট। তার বদলে বাজারে এসেছে নতুন ৫০০ ও ২০০০ টাকার নোট। তবে বাজারে এখনও চালু নোটের সংখ্যা নোট বাতিলের আগের অবস্থায় ফিরে আসতে পারেনি। এর কারণ যে শুধু এখনও পর্যন্ত পর্যাপ্ত নোট ছাপা হয়নি এমনটা নয়। বরং আরও এমন একটি কারণ রয়েছে যা শুনলে চমকে উঠবেন!


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

DNA-র রিপোর্ট অনুযায়ী, আমার-আপনার বাতিল ৫০০-১০০০ এর নোট এখনও ব্যাঙ্কের লকারে পড়ে রয়েছে। এরফলে নষ্ট হচ্ছে জায়গা। এমনকি, এর ফলে নতুন নোট রাখার ক্ষেত্রেও জায়গার অভাব দেখা দিচ্ছে। সাধারণত, RBI-এর আঞ্চলিক শাখাগুলিতে বিভিন্ন প্রেস থেকে নোট এবং সেন্ট্রাল ব্যাঙ্ক ও সরকারি মিন্ট থেকে কয়েন আসে। সেখান থেকে সেগুলি যায় ট্যাঁকশালে। তারপর সেখান থেকে সেই নোট ও কয়েন বিভিন্ন ব্যাঙ্কে পাঠিয়ে দেওয়া হয়।


কিন্তু, এখনও ব্যাঙ্কের লকারগুলি বাতিল ৫০০ ও ১০০০ টাকার নোটে ভর্তি থাকার কারণ কী?


সূত্রের খবর, প্রথমে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক ঠিক করেছিল বাতিল নোটগুলি সব ছিঁড়ে করে ফেলা হবে। তারপর সেই নোট টুকরোগুলি দিয়ে তৈরি করা হবে কার্ডবোড, ইটের টুকরো বা কমপ্রেসড ব্লক। যা দিয়ে তৈরি করা হবে বিভিন্ন দ্রব্য। কিন্তু, এরপরই RBI সিদ্ধান্ত নেয় প্রতিটি নোট পরীক্ষা করে দেখা হবে। জমা পড়া নোটের মধ্যে কোনও জাল নোট আছে কিনা, তা পরীক্ষা করে দেখা হবে। এখন যেহেতু শুধু RBI-এর লকারে এত জায়গা নেই, তাই সারা দেশজুড়ে সব ট্যাঁকশাল ও ৩,৭৪৬টি ব্রাঞ্চে বাতিল নোটগুলি পাঠানো হয়। ফলত এখনও ব্যাঙ্কের লকারে রয়েছে বাতিল নোট।