নিজস্ব প্রতিবেদন: সেনাবাহিনীতে নজির। হিমালয়ের বিপদসঙ্কুল এলাকায় টহলদারিতে যোগ দিলেন এক মহিলা অফিসার। উচ্চ উচ্চতা ও প্রতিকুল পরিবেশে এই ধরনের টহলদারি খুবই বিপজ্জনক। মহিলাদের পক্ষে তা খুবই চ্যালেঞ্জিং।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন-মমতার সততা দেশের কাছে পৌঁছে দিতেই 'কাটমানি' গান, ব্যাখ্যা নচিকেতার  


অরুণাচল প্রদেশের দুর্গম এলাকায় সেনাবাহিনীকে প্রয়োজনীয় চিকিত্সা পরিষেবা দেওয়া দায়িত্বে ক্যাপ্টেন কল্পনা কুণ্ডু। বৃহস্পতিবার অরুণাচলে চিন সীমান্তে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখায় টহলদারিতে পাঠানো হয় ক্যাপ্টেন কুণ্ডুকে। হিমালয়ের পাহাড়ি এলাকায় টহলদারি অত্যান্ত চ্যালেঞ্জিং। সেটাই করে দেখালেন কল্পনা।



সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে এক বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, ২০ জুন অরুণাচলে হিমালয়ের বিপদসঙ্কুল এলাকায় টহলদারিতে সেনার চিকিত্সার পরিষেবা দেওয়ার নিলেন ক্যাপ্টেন কল্পনা কুণ্ডু। লাইন অব অ্যাকচুয়াল কন্ট্রোলের এই অংশটি অত্যান্ত বিপদজনক। এই সাহসিকতাই ভারতীয় সেনাবাহিনীর ঐতিহ্য।


ভারতীয় সেনায় মহিলাদের সংখ্যা অত্যন্ত কম। মাত্র ৩.৮০ শতাংশ। ২০১৭ সালের একটি হিসেব অনুযায়ী চিকিত্সা ক্ষেত্রের বাইরে ভারতীয় সেনার রয়েছেন ১৫৪৮ মহিলা অফিসার। আর মেডিক্যাল সার্ভিসে রয়েছেন ৩৭৩০ জন।



আরও পড়ুন-পুরসভা অতীত, একটা আস্ত জেলা পরিষদই এবার পকেটে পুরছে বিজেপি  


সেনাবাহিনীতে মহিলাদের অংশ গ্রহণের ক্ষেত্রে বড়সড় পরিবর্তন আসে ২০১৯ সালের জানুয়ারিতে। সেনার পুলিসে মহিলাদের অন্তর্ভূক্ত করার সিদ্ধান্ত নেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী নির্মলা সীতারমন। গত বছরে বায়ুসেনায় এসেছেন তিন মহিলা ফাইটার পাইলট। এরা হলেন মোহনা সিং, অবনি চতুর্বেদী ও ভাবনা কান্ত। নৌসেনাতেও নিয়োগ করা হচ্ছে মহিলাদের।