নিজস্ব প্রতিবেদন : কচিকাচাদের সঙ্গে সময় কাটাতে ভালবাসেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। তিনি বলেন, শিশুদের সঙ্গে থাকলে মনে সতেজতা থাকে। বিদেশ সফরে হোক বা রাজনৈতিক সভায়, শিশুদের সঙ্গে থাকার সুযোগ পেলে মোদী আর যেন কিছু চান না। ৭৩তম স্বাধীনতা দিবসে লাল কেল্লায় পতাকা উত্তোলন ও জাতির উদ্দেশে ভাষণের পর মোদী মিশে গিয়েছিলেন কচি-কাচাদের সঙ্গে। সেই ছবি দেশবাসী দেখেছে। কিন্তু এর পরও যে স্বাধীনতা দিবসের বেশিরভাগ সময়টা তিনি বাচ্চাদের মাঝেই কাটালেন সেটা অগোচরেই থেকে গেল অনেকের। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

রাখি পূর্ণিমা ও স্বাধীনতা দিবস একসঙ্গে। মোদী এমন গর্ব ও ভালবাসার দিন উদযাপন করলেন প্রাণ ভরে। প্রতিবারের মতো এবারও রাখি পূর্ণিমায় নিজের বাসভবনে বোনদের সঙ্গে আনন্দে মেতে উঠলেন প্রধানমন্ত্রী। মোদীর হাতে রাখি বেঁধে দিলেন তাঁর বোনরা। রাখি বাঁধার পর বোনরা উপহার দেবে না তা কখনও হয়? নিজের হাতে আঁকা পোস্টার, কার্ড ও ছবি প্রধানমন্ত্রীর হাতে তুলে দিল কচিকাচারা। শিশুদের সঙ্গে খুনসুঁটি করতে দেখা গেল প্রধানমন্ত্রীকে। আদরও করলেন তাঁর ছোট্ট বোনদের। বিশেষভাবে সক্ষম বোনেদেরও কাছে টেনে নিলেন মোদী। প্রধানমন্ত্রীর হাতে রাখি পরিয়ে দিলেন আট থেকে আশির বোনরা। প্রধানমন্ত্রীকে কাছে পেয়ে খুশি খুদেরা।


 



শুধু ছোটরাই নয়, উপস্থিত ছিলেন বড়রাও। ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর পাকিস্তানি বোনও। পাকিস্তানের কামার মহশিন শেখ বিগত ৩৬ বছর ধরে প্রতিটি রাখি পূর্ণিমায় মোদীর হাতে রাখি বেঁধেছেন। ৩৬ বছর আগে ভারতীয় চিত্রশিল্পী স্বামীর সঙ্গে দিল্লিতে আসার পর মোদীর সঙ্গে আলাপ হয় তাঁর। সেই দিনটিও ছিল রাখি পূর্ণিমার দিন। সেবারই প্রথম মোদীর হাতে রাখি পরিয়ে দেন কামার। তারপর থেকে প্রতিবারেই মোদীর হাতে রাখি বেঁধেছেন তিনি। এবারেও তার অন্যথা হল না। মোদীর হাতে একটি বিশাল পোট্রেটও তুলে দিলেন তিনি।   



আরও পড়ুন : জল-সংকট নিয়ে একশো বছর আগে করা জৈন মুনির ভবিষ্যদ্বাণী শোনালেন মোদী