নিজস্ব প্রতিবেদন: মোদী-জিনপিং বৈঠকের দিকে তাকিয়ে ছিল গোটা দুনিয়া। বিশেষ করে পড়শি দেশ। কিন্তু পাকিস্তানের জন্য কোনও রসদই থাকল না। কাশ্মীর নিয়ে কোনও কথাই বললেন চিনা প্রেসিডেন্ট। বরং দু'দেশ সহমত হল, ধর্মীয় উগ্রতা ও সন্ত্রাসই সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

চিনের আবেদনেই কাশ্মীর নিয়ে রুদ্ধদ্বার অ-আনুষ্ঠানিক বৈঠকে রাজি হয়েছিল রাষ্ট্রসঙ্ঘের নিরাপত্তা পরিষদ। যদিও ওই বৈঠকে চিন ছাড়া আর কেউ পাকিস্তানের পাশে দাঁড়ায়নি। এখনও পর্যন্ত আন্তর্জাতিক মহলে কাশ্মীর নিয়ে সাফল্য পাননি ইমরান খান। দিন কয়েক আগে বেজিং সফরে গিয়ে ফের একবার কাশ্মীর প্রসঙ্গ তোলেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী। বিষয়টি দুপক্ষের আলোচনার মাধ্যমে মীমাংসার কথা জানায় চিন। ইমরান আশা করেছিলেন, ভারত সফরে এসে কাশ্মীর নিয়ে কথা বললেন প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং। কিন্তু কাশ্মীর নিয়ে উচ্চবাচ্যই করলেন না। 



কাশ্মীর নিয়ে তো কথা বললেনই না, বরং সন্ত্রাসবাদ নিয়ে ভারতের অবস্থানের পাশে দাঁড়াল চিন। সন্ত্রাসবাদ ও ধর্মীয় উগ্রতাকে একসঙ্গে মিলে মোকাবিলা করতে হবে বলে মনে করে নয়াদিল্লি। আর নয়াদিল্লির সঙ্গে এব্যাপারে সহমত পোষণ করেছে বেজিং।


৬ ঘণ্টা ধরে চলেছে মোদী-জিনপিং বৈঠক। অথচ একবারও এল না কাশ্মীর প্রসঙ্গ। আলোচনার রাস্তাটা আরও চওড়া করতে চায় বেজিং। আর সেকারণেই মোদীকে আবারও চিন যেতে আমন্ত্রণ জানিয়েছে চিন।  


আরও পড়ুন- দেখুন ছবিতে: মন্দির, সমুদ্র সৈকত থেকে একসঙ্গে ভোজ, জিনপিং-মোদীর রসায়ন