ওয়েব ডেস্ক:আপের জাতীয় কর্মসমিতি থেকে শেষপর্যন্ত বহিষ্কারই করা হল যোগেন্দ্র যাদব, প্রশান্ত ভূষণকে। তুমুল চেঁচামেচি, হই-হট্টোগোলের মধ্যে আজ দুই নেতার বিরুদ্ধে শাস্তির প্রস্তাব পেশ হয় জাতীয় পরিষদের বৈঠকে। ৩০০  জন ন্যাশনাল কাউন্সিল সদস্যের মধ্যে ২৩০  জনের সম্মতিতে পাস হয়ে যায় প্রস্তাব।   একইসঙ্গে বহিষ্কৃত হয়েছেন যোগেন্দ্র যাদব গোষ্ঠীর আরও দুই নেতা আনন্দ কুমার ও অজিত ঝা। অরবিন্দ কেজরিওয়ালের ভাষণ দিয়ে এদিন শুরু হয় বৈঠক। এরপরই অবশ্য বৈঠক ছেড়ে বেরিয়ে যান কেজরিওয়াল। তাঁর অনুপস্থিতিতে শাস্তি-প্রস্তাব পেশ করেন মণীশ সিসোদিয়া। ভিতরের ক্ষোভের আঁচ ছিল বৈঠকস্থলের বাইরেও। সমানতালে চলেছে ক্ষুব্ধ নেতা-কর্মীদের বিক্ষোভ-স্লোগান।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আপের জাতীয় কর্মসমিতি থেকে বহিষ্কারের পরই প্রকাশ্যে ক্ষোভ উগড়ে দিয়েছেন যোগেন্দ্র যাদব। তাঁর অভিযোগ, বৈঠকের মধ্যেই বাউন্সার এবং গুণ্ডাবাহিনী দিয়ে তাঁদের মারধর করিয়ে বের করে দেওয়া হয়। আপের বৈঠকে ভোটের নামে প্রহসন হয়েছে। গোপন ব্যালট তো নয়ই, প্রকাশ্যেও ভোট নেওয়া হয়নি। শুধুমাত্র চেঁচামেচির মধ্যেই শাস্তির প্রস্তাব পাস বলে ঘোষণা করে দেওয়া হয়। একই অভিযোগ আরেক বহিষ্কৃত নেতা প্রশান্ত ভূষণের।


দেশের মানুষকে নিরাশ করেছে আপ। দিল্লিতে রেকর্ড গড়ে জয়ের কিছুদিনের মধ্যেই দলে যা ঘটছে, তা খুবই দুর্ভাগ্যজনক বলে মন্তব্য করেছেন বিজেপি নেতা ভেঙ্কাইয়া নাইডু।


আপে কোন্দল ইস্যুতে কটাক্ষের সুর কংগ্রেসের গলায়।তাদের বক্তব্য, আপের কোনও নীতিই নেই। শুধুমাত্র ক্ষমতা দখলের লক্ষ্যে এই দল গঠিত হয়েছে। তাই ভাঙন অবশ্যম্ভাবী ছিল।