Highest-Paid Football Managers: কোচিং করিয়েই চলে তাঁদের সংসার, মা লক্ষ্মীর কৃপায় সেরা ১০ ধনী ম্যানেজার যাঁরা
২০১১ থেকে এই আর্জেন্টাইনের দায়িত্বে অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদ। এই মুহূর্তে তিনি ইউরোপের সবচেয়ে বেশি বেতন পাওয়া ম্যানেজার। সিমিওনে যুগেই অ্যাটলেটিকো স্পেনের তৃতীয় সেরা দল হিসেবে নিজেদের প্রমাণ করেছে রিয়াল মাদ্রিদ ও বার্সেলোনার পর। সিমিওনে ক্লাবকে জিতিয়েছেন দু'টি করে লা লাগি ও ইউরোপা লিগ। তাঁর কোচিংয়েই অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদ দু'বার খেলেছে চ্যাম্পিয়ন্স লিগ ফাইনাল।
ম্যাঞ্চেস্টার সিটির কোচ পেপ গুয়ার্দিওলার নতুন করে পরিচয় করিয়ে দেওয়ার প্রয়োজন নেই। এক ডাকে চেনেন ফুটবল ফ্যানরা। বিশ্বের অন্যতম সেরা কোচ তিনি। সিটির থেকে বার্ষিক ২২ মিলিয়ন ইউরো পান তিনি। বার্সেলোনা, বায়ার্ন মিউনিখে ফুল ফুটিয়ে ২০১৬ সালে সিটিতে আসেন পেপ। বিগত ছয় মরসুমে ক্লাবকে চারবার প্রিমিয়র লিগ জিতিয়েছেন।
পেপের মতো ক্লপও এসেছেন জার্মানি থেকে। পেপ এবং তাঁর কোচিং প্রতিদ্বন্দ্বিতা ফুটবলের অন্যতম আলোচিত বিষয়। ক্লপের সৌজন্যে লিভারপুল আলাদা জায়গা করে নিয়েছে সাম্প্রতিক ফুটবলে। ক্লপ ক্লাবকে ইউরোপিয়ান ও ইংলিশ চ্যাম্পিয়নশিপ খেতাব জিতিয়েছেন।
জুভেন্তাসকে ব্যাক-টু-ব্যাক সেরি এ খেতাব জিতিয়েছেন। তাঁর সৌজন্যে ক্লাব চ্যাম্পিয়ন্স লিগও জিতেছে। চেলসিকে প্রিমিয়র লিগ ও ইন্টার মিলানকে সেরি এ জিতিয়ে কোন্তে এখন টটেনহ্যামের দায়িত্বে।
জুভেন্তাসকে পাঁচবার সেরি এ ও চারবার কোপা ইতালিয়া জিতিয়েছেন আলেগ্রি।
লেস্টার সিটিকে এফএ কাপ ও এফএ কমিউনিটি শিল্ড জিতিয়েছেন ব্রেন্ডন। চলতি বছর খুব একটা ভালো সময়ের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছেন না তিনি।
সর্বকালের অন্যতম সেরা ফুটবল ম্যানেজারদেরই একজন তিনি। রিয়াল মাদ্রিদের পয়মন্ত কোচ এই নিয়ে দ্বিতীয়বার বেঞ্জেমাদের দায়িত্বে। ভালো ছন্দেই রয়েছে ক্লাব।
হোসে মোরিনহোকে ফুটবল বিশ্ব চেনে 'স্পেশ্যাল ওয়ান' নামেই। সর্বকালের অন্যতম সেরা ম্যানেজার সব ক্লাবেই দেখেছেন সাফল্যের মুখ। এই মুহূর্তে এএস রোমার দায়িত্বে তিনি।
বায়ার্ন মিউনিখের কোচকে দেখা হচ্ছে বিশ্বের অন্যতম সেরা তরুণ কোচ হিসাবে। সেরা ধনী ফুটবল ম্যানেজারদের তালিকায় তিনি নয়ে।
এসি মিলান কিংবদন্তি ফিলিপো ইনজাঘির ভাই এখন ইন্টার মিলানের দায়িত্বে। সেরা ধনী ফুটবল ম্যানেজারদের তালিকায় তিনি দশে।