তল্লাসি অভিযানে ২০০০ আধাসেনা, উদ্ধার ১০ মাওবাদীর লাশ, জরুরি বৈঠকে Shah
নিজস্ব প্রতিবেদন: ছত্তিসগঢ়ে মাওবাদী-জওয়ান সংঘর্ষ সুকমা বিজপুর বর্ডারে এনকাউন্টারে খতম ১০ মাওবাদী। শহিদ ২৩ জওয়ান। হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ৩০-এরও বেশি।
ছত্তিসগঢ়ের মুখ্যমন্ত্রী ভূপেশ বাঘেলকে ফোন শাহের। মাওবাদীদের সঙ্গে সংঘর্ষ সেনার। অসম সফর বাদ দিয়ে দিল্লি ফিরলেন অমিত শাহ। এই মুহূর্তের সবচেয়ে বড় খবর এটি। সুকমা ঘটনা নিয়ে আজই রয়েছে জরুরি বৈঠক।
অমিত শাহ বলেন, এখনও সার্চ অপরেশন চলছে। অনেক ক্ষতি হয়েছে। আমাদের জওয়ান শহিদ হয়েছে। আমার শ্রদ্ধা তাঁদের প্রতি সব সময় থাকবে। শহিদদের পরিবারের পাশে থাকব আমরা। দেশের জন্য যে রক্ত তারা দিয়েছে। তা ব্যর্থ যাবে না। এই মাওবাদীদের নিকেশ করার অভিযান জারি থাকবে।
ইতিমধ্যে, বিভিন্ন অঞ্চলের নিরাপত্তা বাহিনীর থেকে প্রায় ২০০০ জন পৌঁছানোর কথা ঘটনা স্থলে। জানা গিয়েছে প্রায় ৩ ঘণ্টা ধরে চলে গুলির লড়াই। এনকাউন্টারের অঞ্চল থেকে ১২ কিমি দূরে রয়েছে নিরাপত্তারক্ষীদের ক্যাম্প। ইতিমধ্যে ৪০০ জন নিরাপত্তাকর্মীর টিম ঢুকেছে ওই এলাকায়।
প্রসঙ্গত, ছত্তিসগঢ়ে জঙ্গলের ভিতর মাওবাদীদের সঙ্গে নিরাপত্তা বাহিনীর চলে গুলির লড়াই। চলতে থাকে এনকাউন্টারের পর এনকাউন্টার। ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়ায় বিজাপুর ও সুকমা জেলা। কর্ডন করে রাখা হয় গোটা এলাকা। কিন্তু গুলির শব্দ থামতেই খোঁজ মেলে না ২৩ জন জওয়ানের। ঘটনাটি ঘটেছে শনিবার। রবিবার সকালে উদ্ধার করে আনা হয় ২৩ জওয়ানের মৃতদেহ।