আজ ওয়ার্ল্ড ডায়াবেটিস ডে, জানেন, কড়া ডোজ-এর ইনসুলিন নিয়েও এই ক্রিকেটাররা মাঠে দাপিয়েছেন
মাত্র ২৯ বছর বয়সেই মধুমেহ রোগ ধরা পড়ে ওয়াসিম আক্রমের। তবে কেরিয়ার শেষ করতে দেননি। তার পর ডায়েট চার্ট থেকে বিরায়ানি, কুলচা ও মশলাদার খাবার বাদ দেন। এক সাক্ষাতকারে আক্রম বলেছিলেন, তাঁর স্ত্রী তাঁকে ডায়াবেটিস সত্ত্বেও খেলা চালিয়ে যাওয়ার জন্য সব থেকে বেশি অনুপ্রেরণা জুগিয়েছেন।
২০০৬-তে মধুমেহ রোগ ধরা পড়ে নিউজিল্যান্ডের ক্রেগ কামিংয়ের। নিউজিল্যান্ডের হয়ে ২৩টি আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলেছেন তিনি। কামিং বলেছেন, মধুমেহ রোগ ধরা পড়ার পর তিনি মানসিক দিক থেকে ভেঙে পড়েছিলেন বেশি। তবে ধীরে ধীরে নিজেকে উজ্জ্বীবিত করেন।
মধুমেহ রোগে আক্রান্ত হয়ে খেলা চালিয়ে গিয়েছিলেন বেশ কিছু বছর। কিন্তু তার পরই ১৯২১ সালে মারা যান অস্ট্রেলিয়ার জন ম্যাকলারেন। কুইন্সল্যান্ডের হয়ে ৩৩টি প্রথম শ্রেণীর ম্যাচ খেলেছেন তিনি।
মাত্র ১৫ বছর বয়সেই মধুমেহ রোগ ধরা পড়ে নিউজিল্যান্ডের ক্রেগ ম্যাকমিলান-এর। তার পরও ১১ বছর দেশের হয়ে খেলেন তিনি। টেস্টে ৩১১৬ ও একদিনের ম্যাচে ৪৭০৭ রান করেছেন তিনি।
নিউ সাউথ ওয়েলস-এর হয়ে ছয় বছর ক্রিকেট খেলেছেন ডার্ক ওয়েলহ্যাম। সব মিলিয়ে খেলেছেন ২২টি ম্যাচ।