বাংলায় কেন বিনিয়োগ? জেনে নিন যে পাঁচটি পয়েন্ট তুলে ধরলেন মুখ্যমন্ত্রী
জার্মানিতে গিয়ে বাংলায় বিনিয়োগ আনতে চেষ্টার কসুর করলেন না মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ফ্র্যাঙ্কফুর্টে তিনটি বণিকসভার সঙ্গে বৈঠকে বসলেন। বাংলায় কেন বিনিয়োগ করবেন শিল্পপতিরা, তা খোলসা করলেন তিনি। রইল তেমনই পাঁচটি পয়েন্ট
জার্মানি ও ভারত দীর্ঘদিনের কৌশলী বন্ধু। ভৌগলিক, অর্থনৈতিক ও ঐতিহাসিক দিক থেকে বাংলা এগিয়ে।
দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার প্রবেশদ্বার বাংলা। নেপালের সঙ্গে সহজে যোগাযোগ করা যায়। পড়শি বাংলাদেশে পৌঁছনো যায় ২০-২৫ মিনিটে। ১০-১৫ মিনিটে পৌঁছনো যায় ভুটান।
বিমানপথে সিঙ্গাপুর থেকে কলকাতার দূরত্ব ৩ ঘণ্টা। ব্যাঙ্কক থেকে কলকাতা যেতে লাগে ২ ঘণ্টা। কুয়লালামপুর লাগে ৩ ঘণ্টা।
সম্ভাবনাময় যুব সম্প্রদায় রয়েছে। গোটা বিশ্বে কাজ করছেন বাংলার ছেলেমেয়েরা।
সহজে ব্যবসা করার ক্ষেত্রে দেশের রাজ্যগুলির মধ্যে প্রথম স্থান অধিকার করেছে রাজ্য।
অনুকূল শিল্পনীতি ও জমি ব্যাঙ্ক রয়েছে।