বাগবাজারে পৌঁছল Covishield, রাখা হয়েছে রবীন্দ্র সরণির সেন্ট্রাল ফ্যামিলি ওয়েলফেয়ারে
নিজস্ব প্রতিবেদন: বিমান বন্দর থেকে বাগবাজারে পৌঁছাল ভ্যাকসিন। কার্গো বিমান থেকে আনলোড করার পর তিনটি ট্রাকে ভাগ করে নিয়ে আসা হয়। আলাপন বন্দ্যোপাধ্যায় জানান, ১৪ রাত ও ১৫ তারিখ সকালের মধ্যে রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় পৌঁছে যাবে ভ্যাকসিন। নিয়ম মেনেই ভ্যাকসিন বিলি করা হবে। যার দায়িত্বে থাকবে টাস্ক ফোর্স। দূরবর্তী জায়গায় আগে ভ্যাকসিন পৌঁছে যাবে। ১৬ তারিখের আগে সম্পূর্ণ প্রস্তুত থাকতে যুদ্ধকালীন তৎপরতার সঙ্গে কাজ শুরু হয়েছে।
আজ রাত থেকে বিভিন্ন জায়গায় পৌঁছে যাবে ভ্যাকসিন। এদিন দুপুর পৌনে দুটো নাগাদ বিমান বন্দরে নামে প্রায় সাত লক্ষ ভ্যাকসিন। ১৬ জানুয়ারি থেকে শুরু হবে টিকাকরণ। ১২ তারিখ কাক ভোরেই পুণের সিরাম ইন্সটিটিউট থেকে থেকে রওনা দিয়েছিল কোভিশিল্ড।
এদিন দুপুর পৌনে দুটো নাগাদ বিমান বন্দরে নামে প্রায় সাত লক্ষ ভ্যাকসিন। ১৬ জানুয়ারি থেকে শুরু হবে টিকাকরণ। ১২ তারিখ কাক ভোরেই পুণের সিরাম ইন্সটিটিউট থেকে থেকে রওনা দিয়েছিল কোভিশিল্ড।
বাগবাজারে কেন্দ্রীয় মেডিক্যাল স্টোরে রয়েছে দুটি ওয়াকিং কুলার। যার মধ্যে থাকবে ৬ লক্ষ ৮৯ হাজার ভ্যাকসিন রাখা হবে।
এই ওয়াকিং কুলারের মধ্যে তাপমাত্রা থাকবে ২ থেকে ৮ ডিগ্রি। ভ্যাকসিন রাখার জন্য সম্পূর্ণ প্রস্তুত ওই সেন্ট্রাল মেডিক্যাল স্টোর।