Arvind Menon: ৫৩ বছরে শুরু গার্হস্থ্য জীবন, ছাদনাতলায় কৈলাসের সহকারী
নিজস্ব প্রতিবেদন: ভোটের আগে কৈলাস বিজয়বর্গীয়র সহকারী হয়ে বাংলায় এসেছিলেন অরবিন্দ মেনন। বলাই বাহুল্য সাফল্য আসেনি। রাজনীতির ব্য়র্থতা ঝেড়ে গৃহস্থ জীবনে পা রাখলেন রাজ্যে বিজেপির সহ-পর্যবেক্ষক। শুক্রবার কেরলের ত্রিশূরের মন্দিরে ঘরোয়া বিয়ে সারলেন তিনি।
৫৩ বছর বয়সে নতুন জীবন শুরু করলেন অরবিন্দ মেনন। শ্রুতির সঙ্গে আবদ্ধ হলেন বিবাহ বন্ধনে। চুপিসাড়েই বিয়ে সেরেছেন অরবিন্দ মেনন।
জানা গিয়েছে, ১৪ অগাস্ট আশীর্বাদ সারেন মেনন ও শ্রুতি। নিজেই টুইট করে বিজেপি নেতা লিখেছেন,'গুরুজনদের আশীর্বাদ নিয়ে কেরলের গুরুবায়ুর মন্দিরে ভগবান গুরুবায়ুকে সাক্ষী রেখে আজ গৃহস্থ জীবনে প্রবেশ করলাম। এই শুভদিনে আপনাদের সকলের আশীর্বাদ চাইছি।'
রাজ্য বিজেপি নেতাদের কারও কাছে বিয়ের নেমন্তন্ন আসেনি বলে খবর। তবে মেনন কলকাতায় এলে নিশ্চিতভাবে ভোজের ব্যবস্থা থাকবে আশা করছেন রাজ্য নেতারা।
কেরলে জন্ম হলেও বারাণসীতে কেটেছে মেননের শিক্ষাজীবন। সেখানেই আরএসএসে যোগ। এর পর সঙ্ঘ থেকে এসে বিজেপির নানা দায়িত্ব সামলেছেন। ২০০৩ সালে ইন্দোরে সংগঠনে অন্তর্ভূক্তি হয় তাঁর। প্রায় ১৫ বছর ছিলেন মধ্যপ্রদেশেই। তাছাড়া উত্তরপ্রদেশ, গুজরাট ও দিল্লিতে দায়িত্ব সামলেছেন। সঙ্ঘের সর্বক্ষণের নেতা হলে সংসার পাতা যায় না। কিন্তু বিজেপির ক্ষেত্রে এমন কোনও নিয়ম নেই।