টাক ঢাকতে এই বলিউড তারকারা নাকি হেয়ার ট্রান্সপ্লান্ট করিয়েছেন!
মাথার চুল নাকি খোদ বিগ বি-রও অনেকটাই উঠে গিয়েছিল। 'কৌন বনেগা ক্রোড়পতি'র হাত ধরে কামব্যাক করার ঠিক আগেই নাকি শাহেনশা হেয়ার ট্রান্সপ্লান্ট করিয়েছিলেন।
মাথার চুল ক্রমাগত উঠে যাওয়ার কারণে বহুবার চুল ছোট করে কেটে ফেলেছিলেন সলমন। তবুও লাভের লাভ কিছু হয়নি। ভাইজান নাকি ৪বার অস্ত্রপচার সহ হেয়ার ট্রান্সপ্লান্ট করেন।
৪০ বছর বয়সের পর থেকেই নাকি চুল উঠে যাওয়ার সমস্যায় ভুগছিলেন খোদ অক্ষয় কুমার। তিনি নাকি দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে হেয়ার ট্রান্সপ্লান্ট করিয়ে আসেন বলে শোনা যায়।
গায়ক অভিজিৎ ও হেয়ার ট্রান্সপ্লান্ট করিয়েছিলেন বলে জানা যায়।
টেলিভিশনের অন্যতম সেরা কমেডিয়ান কপিল শর্মাকেও নাকি সুন্দর চুলের প্রয়োজনে হেয়ার ট্রান্সপ্লান্ট করাতে হয়েছিল।
একসময় চুল উঠে যাওয়ার সমস্যায় ভুগছিলেন অভিনেতা সঞ্জয় দত্ত। প্রথমে তিনি মাথার চুল একেবারেই ছোট করে কেটে ফেলেন, তবে তাতেও কোনও লাভ হয়নি। অগত্যা সঞ্জুবাবা নাকি হেয়ার ট্রান্সপ্লান্ট করান।
একটা সময় হিমেশ রেশমিয়ার মাথার চুল উঠে যাওয়ার জন্য তিনি প্রায় সর্বক্ষণ টুপি পরে থাকতেন। পরে তাঁকে সুন্দর ঘন চুলে দেখা যায়। অনেকেই বলেন হিমেশ হেয়ার ট্রান্সপ্লান্ট করিয়েছেন।
একটা সময় দীর্ঘদিনের জন্য গোবিন্দাকে প্রকাশ্যে আসতে দেখা যায়নি। শোনা যায়, তিনি নাকি গ্রিসে গিয়ে হেয়ার ট্রান্সপ্ল্যান্ট করিয়ে আসেন।
৯ এর দশকে আদিত্য পাঞ্চোলির চুল উঠে যে টাক পড়ে যাচ্ছিল সেটা হয়তবা অনেকেই খেয়াল করে থাকবেন। ঘনিষ্ঠ সূত্রে খবর, আদিত্য নাকি এই টাক ঢাকতে হেয়ার ট্রান্সপ্ল্যান্টের সাহায্য নেন।
অল্প বয়সে নাকি মাথায় চুল উঠে যাচ্ছিল বিবেক ওবেরয়-এর সেকারণে তাঁকে হেয়ার ট্রান্সপ্লান্ট করাতে হয়। যদিও বিবেক ওবেরয়, অমিতাভ বচ্চন, সলমন, অক্ষয় থেকে শুরু করে কোনও তারকাই প্রকাশ্যে কখনও একথা স্বীকার করেননি। সবটাই বি-টাউনের বিভিন্ন সূত্র থেকে শোনা যায়।