Hooghly: পুরভোটের আগে পার্টি অফিসে লক্ষ্মী পেঁচা! উচ্ছ্বসিত তৃণমূল নেতা-কর্মীরা
নিজস্ব প্রতিবেদন: পুরভোট দোরগোড়ায়। হুগলিতে তৃণমূল পার্টি অফিস থেকে উদ্ধার হল লক্ষ্মী পেঁচা। নির্বাচনী লড়াইয়ে সৌভাগ্য বয়ে আনবে, দাবি উচ্ছ্বসিত নেতা-কর্মীদের।
কোভিড পরিস্থিতিতে ভোট পিছিয়ে গিয়েছে ৪ পুরনিগমে। ব্যবধান মাত্র সপ্তাহ খানেকের। ১২ ফেব্রুয়ারি ভোট হবে বিধাননগর, শিলিগুড়ি, চন্দননগর এবং আসানসোল পুরনিগমে, আর রাজ্যে বাকি ১০৮ পুরসভায় ২৭ ফেব্রুয়ারি।
বাদ যাচ্ছে না হুগলির জেলার ১২ পুরসভা ও ১ পুরনিগমও। সঙ্গে আবার উত্তরপ্রদেশ ও গোয়া বিধানসভা ভোটেও লড়ছে তৃণমূল।
উত্তরপ্রদেশে যেদিন প্রথম দফায় বিধানসভা ভোট হল, সেদিন হুগলি পোলবায় তৃণমূল পার্টিতে আগমন ঘটল লক্ষ্মীপেঁচার। এদিন সকালে নিশাচর প্রাণীকে উদ্ধার করেন দলের কর্মী-সমর্থকরা। সেটিকে তুলে দেওয়া হয় বন দফতরের হাতে।
স্থানীয় তৃণমূল কর্মী শেখ ইমামের দাবি, রাজ্যের লক্ষ্মী হলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মহিলাদের জন্য লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্প চালু করেছেন তিনি। পুরভোটে আগে পার্টি অফিসে লক্ষ্মী পেঁচার আগমনে দলে সৌভাগ্য আসবে।
পাল্টা কটাক্ষ করতে ছাড়েনি বিজেপিও। দলের নেতা অর্পন চট্টোপাধ্যায় বলেন, তৃণমূলের সৌভাগ্য ফিরবে না দুর্ভাগ্য, তা মানুষ ঠিক করবেন। কাটমানির হিসেব নিতে এসেছিল লক্ষ্মী পেঁচা।
কলকাতার বাইপাসের ধারে তখন নতুন ভবন তৈরি হচ্ছিল। জরুরি নথি, আসবাব পত্র সরানোর কাজে ব্যস্ত ছিলেন দলের কর্মী। গত বছর তৃণমূল ভবনে খোদ দলনেত্রী ঘর থেকেও কিন্তু উদ্ধার হয়েছিল লক্ষ্মী পেঁচা।