খেলার পাশাপাশি রেস্তোরাঁও চালান এই ক্রিকেটাররা
জমিয়ে পার্টি ও খানাপিনা পছন্দ করেন ক্যারিবিয়ান 'দৈত্য' ক্রিস গেইল। জামাইকার কিংস্টনে গেইলের রেস্তোরাঁর নাম 'ট্রিপল সেঞ্চুরি স্পোর্টস বার'। আন্তর্জাতিক রসনা পাওয়া যায় গেইলের রেস্তোরাঁয়।
ভারতীয় দলে নিয়মিত হওয়ার অনেক আগেই ২০১২ সালের ১২ ডিসেম্বর নিজের রেস্তোরাঁ খুলে ফেলেছিলেন রবীন্দ্র জাডেজা। ১২ সংখ্যাকে পয়া মনে করেন এই বাঁ হাতি। রেস্তোরাঁর নাম 'জাড্ডুস ফুড ফিল্ড'।
দক্ষিণ আফ্রিকায় হইচই ফেলে দিয়েছে বিরাটের পারফরম্যান্স। ভারতীয় অধিনায়কের নিজের একটি রেস্তোরাঁও রয়েছে। নয়াদিল্লিতে বিরাটের রেস্তোরাঁর নাম নুয়েভা। এশিয়ার বিভিন্ন দেশের খাবারের পদ তো রয়েইছে, দক্ষিণ আমেরিকার জনপ্রিয় পদগুলিও পাওয়া যায় বিরাটের রেস্তোরাঁয়।
খেলার মাঠে জুটিতে বিপক্ষ বোলিংকে তছনছ করেছেন মাহেলা জয়বর্ধনে ও কুমার সঙ্গকারা। ক্রিকেট মাঠের বাইরে জুটিতে রেস্তোরাঁও খুলেছেন তাঁরা। শ্যেফ দর্শন মুনিসের সঙ্গে হাত মিলিয়ে কলম্বোয় এই রেস্তোরাঁ চালান জয়বর্ধনে ও সঙ্গকারা। রেস্তোরাঁর নাম 'মিনিস্ট্রি অব ক্র্যাব'। রেস্তোরাঁর অন্দর দুজনের জুটির মতোই ছিমছাম অথচ 'ক্লাসিক'।
চণ্ডীগড়ে 'এলেভেনস' নামে এই রেস্তোরাঁর মালিক কপিল দেব। অবসরের পর নিজের নিশ্চিত আয়ের লক্ষ্যে এই রেস্তোরাঁ খুলেছিলেন ভারতের বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ক। রেস্তোরাঁর মেনুতে রয়েছে কপিলের পছন্দের পদগুলি। ভারত এবং চিনা খাবারের সঙ্গে সঙ্গে থাই খাবারও মেলে।
ব্যাট অ্যান্ড বল ইন- নাম দেখেই বোধগম্য, রেস্তোরাঁর মালিক কোনও ক্রিকেটারই। তবে একজন নন, বরং দুই ক্রিকেটার মালিক এই রেস্তোরাঁর। তাঁরা হলেন রবিন উথাপ্পা ও এস শ্রীসন্থ। বেঙ্গালুরুতে রয়েছে দুই ক্রিকেটারের রেস্তোরাঁ।