তামিম ইকবালের মতো গুরুতর চোট পেয়েও দেশের জন্য খেলা চালিয়েছিলেন যাঁরা
দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে কানে গুরুতর চোট পেয়েছিলেন নিউজিল্যান্ডের বার্ট সাটক্লিফ। চিকিত্সকরা তাঁকে মাঠে নামতে বারণ করেছিলেন। কিন্তু বার্ট এর পরও ব্যাট করতে নামেন।
ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে চোয়াল ভেঙে যায় অস্ট্রেলিয়ার রিক ম্যাককস্কারের। এর পরও দ্বিতীয় ইনিংসে রান করেন।
২০০২-তে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিরুদ্ধে চোয়ালে চোট পান অনিল কুম্বলে। তার পরও বোলিং করেন। এবং ওয়েস্ট ইন্ডিজ কিংবদন্তি ব্রায়ান লারার উইকেট নেন।
২০০৯ তে অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে কনুইতে চোট পান গ্রেম স্মিথ। তার পরও খেলা চালিয়ে যান।
অস্ট্রেলিয়ার মিচেল জনসনের বলে আঙুলে চোট পান দক্ষিণ আফ্রিকার গ্রেম স্মিথ। পরে জানা যায়, স্মিথের আঙুল ভেঙে গিয়েছিল।
শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে দুশমন্ত চামিরার বলে হাতে চোট পেয়েছিলেন পাকিস্তানের পেসার ওয়াহাম রিয়াজ। সেই চোট নিয়েও তিনি নয় ওভার বোলিং করেন।
২০১০-এ বাংলাদেশের বিরুদ্ধে চোট পেয়েছিলেন ইয়ান বেল। ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ সেই ম্যাচে হেরে গিয়েছিল।
১৯৮৬-তে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে দুটো আঙুল ভেঙেছিল ম্যালকম মার্শালের। হেডিংলে টেস্টে তার পরও খেলা চালিয়ে যান তিনি।