স্পটলাইট থেকে দূরে থাকা Sharmila Tagore-র মেয়ে সাবা ২৭০০ কোটির সম্পত্তির মালিক
নাম সাবা আলি খান। শর্মিলা ঠাকুরের এই মেয়েকে সইফ-সোহার থেকে অনেক কম লোকেই চেনেন। স্পটলাইট থেকে সাধারণত দূরেই থাকেন সাবা।
সইফ আলি খানের (৫০) থেকে ছোট সোহা আলি খানের (৪২) থেকে বয়সে বড় সাবার বয়স এখন ৪৫।
সইফ, সোহার মতো অভিনয়কে পেশা হিসাবে বেছে নেননি সাবা আলি খান। সাবা পেশায় জুয়েলারি ডিজাইনার। সম্প্রতি হিরের ব্যবসা শুরু করেছেন সাবা।
১৯৭৬ সালে মুম্বইতেই জন্ম হয় সাবা আলি খানের। পরবর্তীকালে পতৌদি পরিবার দিল্লিতে চলে গেলে, সাবাও দিল্লি চলে যান।
বর্তমানে পেশার জন্য সইফ, সোহা, এবং শর্মিলা ঠাকুর মুম্বইতে থাকেন ঠিকই তবে সাবা দিল্লিতেই থাকেন।
দিল্লি কলেজ অফ আর্টস থেকে স্নাতক হওয়ার পর আমেরিকার জেমোলজিকাল ইনস্টিটিউট থেকে জেমোলজি অ্যান্ড ডিজাইনিংয়ে ডিপ্লোমা করেন সাবা আলি খান।
দুই ভাইবোন সইফ এবং সোহা সুখী দাম্পত্য জীবন কাটাচ্ছেন, তবে সাবা বিয়ে না করারই সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। তিনি নিজের মতো করেই জীবন কাটাতে পছন্দ করেন। নাহ, সাবার কোনও পুরুষ বন্ধুর কথাও শোনা যায় না।
সাবা আলি খান পতৌদি পরিবারের প্রায় সকলেরই বেশ ঘনিষ্ঠ। প্রায়শই তাঁকে সইফ, সোহা ও মা শর্মিলার সঙ্গে সময় কাটাতে মুম্বইয়ে যাতায়াত করতে দেখা যায়।
২০১১ সালে তার বাবা মনসুর আলি খান পতৌদির মৃত্যুর পরে ভোপালের রাজকীয় সম্পত্তির রক্ষক হিসাবে সাবা আলি খানের নামই রয়েছে।
তিনিই প্রথম মহিলা হিসাবে ভোপালে আকাফ-ই-শাহির দায়িত্বে রয়েছেন। ২৭০০ কোটি টাকার সম্পত্তির মালিক সাবা।