FACT CHECK | Killer Drones Of Bangladesh: সত্যি বাংলায় হামলা? আক্রমণের পাশাপাশি নজরদারি চালাতেও সক্ষম তুরস্কের ভয়ংকর এই ড্রোন
আসলে বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের উপর নির্যাতন নিয়ে বহু দিন থেকেই উদ্বিগ্ন ভারত। সেই সময়েই পশ্চিমবঙ্গ লাগোয়া সীমান্তে বাংলাদেশের তরফে কাজে লাগানো হলো তুরস্কের তৈরি ড্রোন এমনই খবর ভেসে আসছিল। অনেকের মতে এর পরেই বাংলাদেশ সীমান্তে নিরাপত্তা আরও বাড়িয়েছে ভারত।
শেখ হাসিনার সরকার পতনের পর থেকেই নাকি বাংলাদেশ সীমান্ত এলাকায় জঙ্গি কার্যকলাপ বেড়েছে বলে মনে করছেন গোয়েন্দারা।যদিও ভারত সরকার প্রথম থেকেই সজাগ।
সূত্রের খবর, শেখ হাসিনার আমলে জঙ্গি কার্যকলাপ অনেকটাই কমেছিল পদ্মাপারে। কিন্তু পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে এখন সেখানে তা ফের মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে। বিশেষ মহলের মতে ভারতীয় সীমান্তের কাছে সক্রিয় হওয়ার চেষ্টা করছে এই ধরনের কার্যকলাপ।
এবং আরও অভিযোগ, বাংলাদেশে রাজনৈতিক অস্থিরতার সুযোগ নিয়ে জঙ্গি সংগঠনগুলি এবং বিভিন্ন পাচার-অপরাধ চক্র ভারতে অনুপ্রবেশ করার নিরন্তর চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
আর এই পরিস্থিতিতে কী ঘটিয়েছে বাংলাদেশ? সত্যি কি তারা তুরস্কের তৈরি বেরাকতার টিবি টু (Bayraktar TB2) ড্রোন পশ্চিমবঙ্গ সীমান্ত-লাগোয়া এলাকায় বহাল করেছে? যথারীতি সেই খবরে একটু সতর্কই হয়ে পড়েছে ভারত। বিষয়টি খতিয়ে দেখছে তারা।
কিন্তু কী রয়েছে এই ড্রোনে, যা নিয়ে এত আলোচনা-চর্চা-আতঙ্ক? তুরস্কের তৈরি এই Bayraktar TB2 drone অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সার্ভিল্যান্স বা নজরদারি এবং হামলা-- দুটি চালাতেই সক্ষম এই ড্রোন। যদিও বাংলাদেশ শনিবার দুপুরে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইংয়ের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ থেকে একটি পোস্ট দিয়ে জানায়, ‘সীমান্তে ড্রোন মোতায়েনের খবরটি ভুয়ো ও বানোয়াট। প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের একজন মুখপাত্র বলেছেন, বাংলাদেশ তার রুটিন কার্যক্রম ছাড়া দেশের কোনো অংশে কোনো ড্রোন মোতায়েন করেনি। খবরটি বাংলাদেশের বিরুদ্ধে একটি সাজানো অভিযানের অংশ।’