Gandhi Jayanti: সপ্তমীর সঘন গহন উদযাপনে সারাদিন যাঁকে ভুলেই থাকল বাঙালি...
২০০৭ সাল থেকে রাষ্ট্রসংঘ গান্ধী জয়ন্তী উদযাপনে বিশেষ উদ্যোগ নিচ্ছে। সারা পৃথিবীতে শান্তি সৌহার্দ্য মৈত্রী আনার ক্ষেত্রে গান্ধীর জীবন ও কাজ যেভাবে প্রভাব বিস্তার করেছে এ তারই স্বীকৃতি। গান্ধী বিরাট ব্যাপার। আপাতত গান্ধীর বিষয়ে ছোট ছোট কিছু বিষয়ের উপর চোখ রাখা যাক।
১৯৩০ সালে মহাত্মা গান্ধী 'টাইম ম্যাগাজিন ম্যান অফ দ্য ইয়ার' সম্মানে ভূষিত হয়েছিলেন। তিনি প্রথম ভারতীয় এবং এখনও পর্যন্ত একমাত্র ভারতীয় যিনি এই বিরল সম্মান অর্জন করেছিলেন।
মহাত্মা গান্ধী কেমন ইংরেজি বলতেন জানেন? আইরিশদের মতো। কেন? কারণ, তিনি ছোটবেলায় যাঁদের কাছে পড়াশোনা করেছিলেন তাঁদের একজন ছিলেন আইরিশ। তাই ছোটবেলা থেকেই গান্ধী আইরিশ অ্যাকসেন্টে ইংরেজি বলতেন। এবং পরবর্তী কালেও সেটাই রয়ে গিয়েছিল।
আমরা কথায় কথায় 'মহাত্মা গান্ধী রোড' বলি। ভাবলে আশ্চর্য হবেন, ভারতের বাইরে ৪৮টি রাস্তা গান্ধীর নামে চিহ্নিত। আর দেশে ৫৩টি!
মৃত্যুর পরে মহাত্মা গান্ধীর মরদেহ ঘিরে শোকযাত্রা দেশ জুড়ে এক বিশাল ব্যাপার হয়েছিল। শোনা যায়, তাঁর শোকযাত্রার দৈর্ঘ্য দাঁড়িয়েছিল ৮ কিলোমিটার!
ফোর্ড গাড়ির কথা মুখে মুখে ফেরে। আর গান্ধীর জীবন তো বিলাসিতার উল্টোদিকে চলত। অথচ, জানলে আশ্চর্য হবেন, ফোর্ড মোটর কোম্পানির হেনরি ফোর্ড ছিলেন গান্ধীর অন্ধ ভক্ত।