Sweet Tooth: সব সময়ে মিষ্টি খেতে ইচ্ছে করছে? মিষ্টির হাত থেকে বাঁচতে এগুলি খান!
সুগার এক সাংঘাতিক ব্যাপার। ওষুধ খেয়ে, এক্সারসাইজ করেও অনেক সময়ে এর হাত থেকে রেহাই পাওয়া যায় না। এর উপর আবার উল্টো বিপত্তি। যিনি সুগারে আক্রান্ত হন, তাঁর আবার বেশি করে মিষ্টি খেতে ইচ্ছে করে। যেটা খুবই 'ফ্যাটাল' হয়ে যায় সময়ে সময়ে। এর হাত থেকে রেহাই পাওয়া খুবই জরুরি। এ জন্য বেশ কিছু খাবারের সাহায্য নেওয়া চলতে পারে।
যেমন গোলমরিচ। সুইট টুথের ক্ষেত্রে এটি খুবই উপকারী। এর অ্যান্টি ইনফ্লেমেটরি এবং অ্যান্টি অক্সিড্যান্ট গুণ এ ক্ষেত্রে বিশেষ উপকারী।
গোলমরিচের মতো ধনেও খুব কার্যকরী। শরীরে ইনসুলিন জোগান দেয় এরকম কোষকে উজ্জীবিত করে ধনে। শাকসব্জি, ডাল-তরকারিতে ধনেগুঁড়ো ব্যবহার করা যেতে পারে।
এলাচও সুইট টুথের ক্ষেত্রে কাজ দেয়। এই মশলাটি স্বাদে মিষ্টি। এক ধরনের non-artificial sweeteners হিসেবেই গণ্য হতে পারে এলাচ। সরাসরি মুখে রাখলে মিষ্টি খাওয়ার ইচ্ছে নিয়ন্ত্রণ করা যায়।
হলুদও খুব কার্যকরী সুইটটুথ ব্রেকার। এটি ইনফ্লেমেশন কমায়। এমনিতেও এর নানা উপকার। সুগার নিয়ন্ত্রণে রাখার ক্ষেত্রেও পরোক্ষ ভাবে কাজ করে।
জায়ফল-- রান্নায় নানা ভাবে ব্যবহার করা যায়। এটি চিনি বা মিষ্টি জাতীয় খাবার খাওয়ার ইচ্ছে কমিয়ে দেয়। ফলে জায়ফল যুক্ত রান্না সুইটটুথের ক্ষেত্রে উপকারী।
লবঙ্গ ও দারুচিনি ইনসুলিন সেনসিটিভিটি বাড়িয়ে দেয়। ইনসুলিন নিয়ন্ত্রণ করে।